অস্থায়ী ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়েছে আরামবাগের কালীপুরে নেতাজি মহাবিদ্যালয়েও।—নিজস্ব চিত্র
প্রবল ঝড় আর তুমুল বৃষ্টিকে সঙ্গী করে বুধবার বিকেলেই হাওড়া গ্রামীণ এলাকাকে বিধ্বস্ত করে দিল আমপান। শ্যামপুর-১ এবং ২, বাগনান- ১ এবং ২, উলুবেড়িয়া-১ এবং উলুবেড়িয়া পুরসভার বিস্তীর্ণ এলাকায় বহু গাছ পড়ে যায়। পাকা বাড়ির টিন ও টালির চাল উড়ে যায়। সব এলাকাই ছিল বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন।
বুধবার সকাল থেকেই ঝিরঝিরে বৃষ্টির সাথে ছিল ঝোড়ো হাওয়া। বন্ধ ছিল যান চলাচলও। দুপুর ২টো থেকে হাওয়ার জোর বাড়তে থাকে। বেড়ে যায় বৃষ্টি। মাঝে মাঝে দমকা ঝড় বইছিল।
উলুবেড়িয়া পুরসভার বাউড়িয়া অধিকারী পাড়ায় হুগলি নদীর বাঁধে ফাটল দেখা যাওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এলাকার বাসিন্দারা। দ্রুত ওই বাঁধ মেরামত করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয় সেচ দফতরের পক্ষ থেকে। সন্ধ্যার পর থেকে হাওড়া গ্রামীণ এলাকায় ঝড়ের তীব্রতা বাড়তে থাকে
প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, প্রায় ১০ হাজার মানুষকে ত্রাণ শিবিরে রাখা হয়। তবে ক্ষয়ক্ষতির হিসাব জেলা প্রশাসন থেকে বুধবার রাত পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। কোনও হতাহতের খবর নেই বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy