Advertisement
২৭ জুলাই ২০২৪
Tonni Laha Roy

‘এই হাত দিয়েই তো আগলে রাখতে আমাদের!’ মাতৃবিয়োগের পর আবেগঘন পোস্ট অভিনেত্রী তন্বীর

অভিনেত্রী তন্বী লাহা রায়ের মাতৃবিয়োগ। সমাজমাধ্যমে মাকে নিয়ে মনের কথা লিখলেন অভিনেত্রী

Bengali actress Tonni Laha Roy lost her mother and penned and emotional note on social media

তন্বী লাহা রায়। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৫ মে ২০২৪ ১৪:৪১
Share: Save:

সমাজমাধ্যমে তাঁকে কিছু দিন আগেও হাসিমুখে দেখা গিয়েছে। কিন্তু তার আড়ালে যে জীবনযুদ্ধের অন্য অধ্যায়ে লড়াই করছিলেন অভিনেত্রী তন্বী লাহা রায়, সে কথা স্পষ্ট হল বুধবার অভিনেত্রীর সমাজমাধ্যমের একটি পোস্ট থেকে। মাতৃবিয়োগ হয়েছে তন্বীর।

অভিনেত্রী জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন অসুস্থ ছিলেন তাঁর মা। মঙ্গলবার হাসপাতালে তিনি প্রয়াত হন। তন্বী তাঁর পোস্টে মায়ের হাতের উপরে নিজের রাখা হাতের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। সঙ্গে লিখেছেন, ‘‘এই হাত দিয়েই তো আগলে রাখতে আমাদের, বেরোলে বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাত নাড়তে।’’ এরই সঙ্গে অভিনেত্রী লেখেন, ‘‘এই হাতেই বছরের পর বছর স্টেরয়েড, অ্যাসিড, স্যালাইন সব সহ্য করেছ। তুমি খুব কষ্ট পেয়েছ, কিন্তু আমাদের দেখাওনি।’’

অভিনেত্রীর পোস্ট দেখে জানা যাচ্ছে, কোনও হাসপাতালে তাঁর মা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তবে মায়ের অসুস্থতা প্রসঙ্গে কোনও তথ্য খোলসা করেননি তন্বী। তিনি লেখেন, ‘‘বাপি আর নিজেকে সামলাতে না পেরে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আমি মায়ের হাত শক্ত করে ধরেছিলাম।’’ অভিনেত্রীর পোস্টের নীচে ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই তাঁর পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়, দেবলীনা কুমার, সৌরীতি বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।

সম্প্রতি ‘আলাপ’ ছবিতে দর্শক তন্বীকে দেখেছেন। আদৃত রায় ও কৌশাম্বী চক্রবর্তীর বিয়ের অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন নায়িকা। সেই ছবিও তিনি অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলেন। কিন্তু তার পরেই এই দুঃসংবাদ। এই প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে অভিনেত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা হলেও কোনও উত্তর মেলেনি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Tonni Laha Roy Bengali Actress TV Actress
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE