প্রতিনিয়ত গ্যাসের সমস্যায় ভোগার অন্যতম কারণ হল বাইরের খাবার খাওয়ার অভ্যাস। ছবি: শাটারস্টক।
বারো মাস গ্যাসের সমস্যা লেগে আছে? বর্তমান জীবনের ব্যস্ততা, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অবাধে তেল-মশলাদার খাবার খাওয়ার প্রবণতা, জল কম খাওয়া গ্যাস-অম্বল হওয়ার মোক্ষম কারণ। বিভিন্ন কারণে এখন অধিকাংশেই বাড়ির চেয়ে বাইরের খাবারের প্রতি বেশি নির্ভরশীল। কাজের চাপে সব সময়ে হেঁশেলে ঢোকা হয় না। অগত্যা বাইরের খাবার খাওয়া ছাড়া উপায় নেই। প্রতিনিয়ত গ্যাসের সমস্যায় ভোগার এটিও একটি কারণ।
বেগুন: এই সব্জিটি মোটেও গুণহীন নয়। শরীর সুস্থ রাখতে বেগুনেরও ভূমিকা রয়েছে। অনেকেই বেগুন খেতে বড় ভালবাসেন। এক দিনে বেগুনের ভর্তা, মাছের ঝোলে বেগুন আবার তরকারিতেও বেগুন। সারা দিন বিভিন্ন ভাবে বেগুন খেলে দেখা দিতে পারে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা। গ্যাসের সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত বেগুন এক দিনে না খাওয়াই ভাল।
মটরশুঁটি: শীতকালের তারকা সব্জি বলা চলে। শীতকালীন যে কোনও রান্নাতেই মটরশুঁটি যেন আলাদা মাত্রা এনে দেয়। রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরের যত্নও নিতে পারদর্শী। তবে একটু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অতিরিক্ত দুধের তৈরি জিনিস খেলে গ্যাসের সমস্যা বাড়ে।
দুধ: শীতকাল মানেই পিঠেপুলি আর পায়েস। সকালের জলখাবার থেকে রাতের খাবার— সবেতেই মিষ্টিমুখ করা চাই-ই-চাই। এই কারণেও কিন্তু গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যায়। অতিরিক্ত দুধের তৈরি জিনিস খেলে গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। গ্যাসের সমস্যা থাকলে বুঝেশুনে খেতে হবে দুধের তৈরি জিনিস।
বাদাম: বিকেলে খিদে পেলেই মুঠো মুঠো বাদাম খাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকের। চিনেবাদাম হোক কিংবা কাঠবাদাম, বেশি মাত্রায় খেলেও হতে পারে গ্যাসের সমস্যা।
ছোলার ডাল ও রাজমা: গ্যাসের সমস্যা থাকলে এই দু’টি ডালও এড়িয়ে চলা উচিত। একেবারে বন্ধ করে না দিলেও কম খাওয়া ভাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy