অলঙ্করণ তিয়াসা দাস।
কিস ডে বা চুম্বন দিবস। রোস ডে বা গোলাপ দিবস নিয়ে যে সপ্তাহের শুরু, প্রপোজ ডে বা প্রস্তাব দিবস, চকোলেট ডে বা চকোলেট দিবস, টেডি ডে, প্রমিস ডে বা প্রতিজ্ঞা দিবস, হাগ ডে বা আলিঙ্গন দিবস পেরিয়ে আসে কিস ডে বা চুম্বন দিবস। সব শেষে ভ্যালেন্টাইন ডে।
বিশেষজ্ঞরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে সাত ধরনের কাজে চুমুর ব্যবহার লক্ষ্য করেছেন-
(ক) বয়ঃসন্ধিকালের চুমু- কিশোর কিশোরীরা তাদের ভালবাসা প্রকাশে ইউরোপ বা আমেরিকায় চুমু খেয়ে থাকে। এটা কিছুটা খেলার ছলে।
(খ) সেক্স বা রোমান্সে চুমু- প্রেম বা বিবাহিত জীবনে সহবাসের আগে এই চুমু খাওয়া হয়।
আরও পড়ুন: রোজ ডে-তে পার্টনারকে কোন রঙের গোলাপ কী কারণে দেওয়া হয় জানেন?
(গ) উপাসন বা আনুষ্ঠানিক কাজে চুমু- প্রাচীন রোমান সমাজে আনুষ্ঠানিক কাজে চুমু ব্যবহার করা হত। যেমন যুদ্ধে যাওয়ার আগে তরবারিতে চুমু খাওয়া হত।
(ঘ) স্নেহের সম্পর্কে চুমু- পিতামাতা বা গুরুজনরা তাদের সন্তানদের ভালবাসা প্রকাশে চুমু খেয়ে থাকেন।
(ঙ) শান্তির জন্য চুমু- চার্চের উপাসনার কাজে শান্তি স্থাপনের উদেশে চুমু খাওয়ার রেওয়াজ অনেক দিনের।
(চ) সম্মান প্রদর্শনের জন্য চুমু- বিভিন্ন দেশের নেতারা পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য এই চুমুর ব্যবহার করতেন বা এখনও করে থাকেন।
(ছ) বন্ধুত্বের হাত বাড়াতে চুমু- ইউরোপ ও আমেরিকায় সামাজিক ভাবে বন্ধুত্বের বন্ধন দৃঢ় করতে এই চুমুর ব্যবহার হয়ে থাকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy