প্রতীকী ছবি।
পেটে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল বছর আটেকের শিশুটি। চিকিৎসকেরা জানালেন মেয়েটি যৌন নির্যাতনের শিকার।
পরিবারের চাপাচাপিতে মেয়েটি জানায় স্কুলেরই এক দাদা ওই কাজে জড়িত। তাকে সঙ্গ দিয়েছে আরও পাঁচজন।
ঘটনাটি ঘটেছে পুণের কোন্ডওয়াতে। শিশুটির পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মেয়েটি মাঝে মাঝেই পেটে ব্যথার কথা বলত। তখন বিষয়টিকে আমল দেননি তাঁরা। পরে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে বিষয়টি সামনে আসে। শিশুটিকে পরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা জানান বিগত পাঁচ মাস ধরে তার উপর যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:
রাস্তার উপরেই তরুণীকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারল প্রাক্তন সহকর্মী
টুজি দুর্নীতি নয়, দোষও নেই কারও
শিশুটির পরিবারের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে বছর উনিশের এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেরার মুখে নিজের অপরাধ স্বীকার করেছে ওই তরুণ। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই তরুণকে জেরা করে জানা গিয়েছে তার সঙ্গে আরও পাঁচজন ওই অপরাধে সঙ্গ দিয়েছে। আর এই অভিযুক্ত পাঁচজনের প্রত্যেকেই নাবালক। তাদের বয়স ১২ থেকে ১৯-এর মধ্যে। চকোলেট দেওয়ার নাম করে নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে শিশুটির উপর নির্যাতন চালিয়েছে ওই ছ’জন। মুখ বন্ধ রাখার জন্য শিশুটিকে হুমকিও দেয় তারা। অভিযুক্ত ওই নাবালকদের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy