Advertisement
E-Paper

রেলপথে ত্রিপুরায় তেলের ট্যাঙ্কার

ট্রেনে চেপে তেলবোঝাই ট্যাঙ্কার, ট্রাক গেল ত্রিপুরায়। আজ ২১টি ট্যাঙ্কার ও ট্রাক রেলপথে ত্রিপুরায় ঢোকে। সে সবে ছিল পেট্রোল, ডিজেল, কেরোসিন, রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার। ত্রিপুরা সীমানাঘেঁষা বরাকের রাস্তা আগের চেয়ে অনেক ভাল হয়ে গিয়েছে বলে সম্প্রতি দাবি করেছিলেন রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী পরিমল শুক্লবৈদ্য।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১২ অগস্ট ২০১৬ ০৩:৪৫
পণ্যবাহী ট্রেনে ত্রিপুরার পথে তেলবোঝাই ট্যাঙ্কার। বৃহস্পতিবার করিমগঞ্জে  শীর্ষেন্দু শী-র তোলা ছবি।

পণ্যবাহী ট্রেনে ত্রিপুরার পথে তেলবোঝাই ট্যাঙ্কার। বৃহস্পতিবার করিমগঞ্জে শীর্ষেন্দু শী-র তোলা ছবি।

ট্রেনে চেপে তেলবোঝাই ট্যাঙ্কার, ট্রাক গেল ত্রিপুরায়।

আজ ২১টি ট্যাঙ্কার ও ট্রাক রেলপথে ত্রিপুরায় ঢোকে। সে সবে ছিল পেট্রোল, ডিজেল, কেরোসিন, রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার। ত্রিপুরা সীমানাঘেঁষা বরাকের রাস্তা আগের চেয়ে অনেক ভাল হয়ে গিয়েছে বলে সম্প্রতি দাবি করেছিলেন রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী পরিমল শুক্লবৈদ্য। কিন্তু তাঁর ওই বক্তব্য যে কার্যত সঠিক নয়, তা এ দিন পণ্যবাহী ট্রেনে চেপে তেলের ট্যাঙ্কারের ত্রিপুরা-গমনেই স্পষ্ট হল।

অসমের বেহাল রাস্তায় একের পর এক পণ্য ও তৈলবাহী গাড়ি ফেঁসে যাওয়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর তীব্র সঙ্কট দেখা দিয়েছে পড়শি ত্রিপুরায়। সম্প্রতি এই নিয়ে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল আগরতলা-সহ ত্রিপুরার কয়েকটি এলাকা। কয়েক হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন।

এলাকাবাসীর বক্তব্য, করিমগঞ্জ থেকে চুড়াইবাড়ি পর্যন্ত ৮ নম্বর জাতীয় সড়কের অবস্থা ভয়াবহ। খাসিয়াপুঞ্জিতে জাতীয় সড়কে হাঁটতেও সমস্যা হচ্ছিল। ত্রিপুরা সরকার তা নিয়ে অসম ও কেন্দ্রীয় সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে। এই পরিস্থিতিতে তেল বণ্টন সংস্থাগুলি ত্রিপুরায় জ্বালানি সঙ্কট মেটানোর উদ্যোগ নেয়। তাদের উদ্যোগে এ দিন ট্রেনে চাপিয়ে তেলের ট্যাঙ্কার পাঠানো হয় ভাঙ্গা থেকে ত্রিপুরায়। ওই সব ট্যাঙ্কারের চালকরা জানান, সরকারের এই পদক্ষেপে অনেক আগেই করা উচিত ছিল। তা হলে ত্রিপুরায় জিনিসের সঙ্কট দেখা দিত না।

Tripura Fuel laden tuck Railway
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy