কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল বা সিএজি-র রিপোর্টে। তার পরেই বাতানুকূল কামরার ‘কম্বল-ধোলাই’ নিয়ে কড়া হচ্ছে রেল।
এত দিন দু’মাস অন্তর কম্বল ধোয়া হচ্ছিল। এ বার মাসে অন্তত দু’বার কম্বল ধোয়া বাধ্যতামূলক করা হল। এই মর্মে নির্দেশিকা পৌঁছে গিয়েছে রেলের সব অঞ্চলের কাছে।
প্রধানমন্ত্রীর স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের অংশীদার হিসেবে রেল বিপুল উদ্যমে সাফাই অভিযানে নেমেছিল। কিন্তু দূরযাত্রীদের শোয়ার ব্যবস্থাতেই যেন সব অপরিচ্ছন্নতা বাসা বেঁধেছিল। রেলেরই এক আধিকারিক বলেন, “ট্রেনের কামরা, শৌচালয় এবং স্টেশন পরিচ্ছন্ন রাখার তৎপরতার সঙ্গে সঙ্গে বিছানাপত্র সাফসুতরো রাখাটাও জরুরি। সেটা না-হলে যাত্রী-স্বাচ্ছন্দ্যই অসম্পূর্ণ থাকে।”