২০১৪ সালের নভেম্বর মাস থেকে প্রায় ২০টির মতো ছোটখাটো ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সময়েরেমধ্যে ঘটে যাওয়া বড় দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৩০০ মানুষ।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২০ অগস্ট ২০১৭ ১৮:১৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
২০১৭-র ২১ জানুয়ারি অন্ধ্র প্রদেশের কুনেরু স্টেশনের কাছে জগদলপুর-ভুবনেশ্বর হিরাখন্দ এক্সপ্রেসের সাতটি বগি ও ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হয়ে যায়। এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ৪১জন যাত্রী। আহত অন্তত ৬৮জন।
০২০৮
২০১৬-র ২০ নভেম্বর কানপুরের কাছে পুখরান স্টেশন পেরিয়ে ইন্দওর–পটনা এক্সপ্রেসের ১৪টি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়। মারা যান ১৫০জন যাত্রী। জখম হন প্রায় ২০০ জন।
০৩০৮
২০১৫ সালের ১২ সেপ্টেম্বর কালকা থেকে সিমলা যাওয়ার পথে লাইনচ্যুত হয়ে যায় ‘শিবালিক কুইন’ নামের একটি চার্টার্ড ট্রেন। ৩৬ জন ব্রিটিশ পর্যটক ও একজন ট্যুর গাইডকে নিয়ে রওনা দিয়েছিল ট্রেনটি। দুর্ঘটনায় তাঁদের মধ্যে দু’জনের মৃত্যু হয়। আহত হন ১৫ জন।
০৪০৮
একই দিনে কর্নাটকের কালবুর্গির কাছে সেকেন্দ্রাবাদ–মুম্বই লোকমান্য তিলক টার্মিনাস দুরন্ত এক্সপ্রেসের ন’টি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়। এই দুর্ঘটনায় ২জন প্রাণ হারান। জখম হন ৭জন।
০৫০৮
২০১৫-র ৪ অগস্ট মধ্যপ্রদেশে জোড়া ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। সেই সময় বন্যার জলে ডুবে ছিল উত্তরপ্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকা। বারাণসী যাওয়ার পথে প্রথমে লাইনচ্যুত হয়ে যায় কামায়নী এক্সপ্রেস। তারপর লাইনচ্যুত হয়ে যায় জনতা এক্সপ্রেসও। দু’টি দুর্ঘটনায় ৩১ জন যাত্রী প্রাণ হারান। আহত হন শতাধিক মানুষ।
০৬০৮
ওই বছরেরই ২৫ মে উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্ভিতে রৌরকেল্লা–জম্মু তাওয়াই মুরি এক্সপ্রেসের ৮টি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়। তাতে মারা যান ৫ যাত্রী। ৫০ জন আহত হন।
০৭০৮
২০১৫ সালের ২০ মার্চ রায়বেরিলিতে লাইনচ্যুত হয় দেরাদুন–বারাণসী জনতা এক্সপ্রেস। তাতে ৫৮ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহতের সংখ্যা দেড়শো ছাড়িয়েছিল।
০৮০৮
এর আগে ২০১৫-র ১৩ ফেব্রুয়ারি বেঙ্গালুরুর কাছে লাইনচ্যুত হয়ে যায় বেঙ্গালুরু–এরনাকুলাম ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের ৯টি কামরা। দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ১০ জন যাত্রী। জখম হন প্রায় দেড়শো জন।