ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে স্কুলবাসের অভিযুক্ত হেল্পার অশোক কুমারকে। সাসপেন্ড হয়েছেন প্রিন্সিপাল নীরজ বাত্রা। সরিয়ে দেওয়া হয়েছে স্কুলের সমস্ত নিরাপত্তা কর্মীকেও। কিন্তু, তাও ছাত্র খুনের ঘটনায় গুরুগ্রামের রায়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অভিভাবকদের ক্ষোভ এতটুকু কমেনি। রবিবারও স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখান অভিভাবকরা।তাদের দাবি, সারা জীবন জেলে রাখতে হবে স্কুলের ডিরেক্টর রায়ান পিন্টোকে। এ দিন সকালেই স্কুলের পাশে একটি মদের দোকান পুড়িয়ে দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ অভিভাবকরা। অন্য দিকে, বিক্ষোভরত অভিভাবকদের হটাতে পুলিশ লাঠি চালায় বলে অভিযোগ উঠল।
এ দিনই ছেলের মৃত্যুতে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন প্রদ্যুম্নর বাবা বরুণ ঠাকুর। এই ঘটনার পিছনে বড় ষড়যন্ত্র থাকতে পারে বলে সন্দেহ তাঁর। বরুণ ঠাকুর বলেন, ‘‘অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে অপরাধ স্বীকার করেছে বলে খবর। আমার মনে হয় আসলে সে দোষী নয়। কাউকে বাঁচাতে তাকে ফাঁসানো হচ্ছে। সিবিআই তদন্ত হলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে।’’ এ দিনই হরিয়ানার শিক্ষামন্ত্রী রামবিলাস শর্মা জানিয়েছেন, অভিযুক্ত অশোক কুমার এবং রায়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: এ বার দিল্লি, স্কুলে ৫ বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণ