Advertisement
০৭ মে ২০২৪
National

আন্দামানে আটক পর্যটকরা নিরাপদে আছেন, ফেরানো হচ্ছে: রাজনাথ

আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের হ্যাভেলক দ্বীপে ভয়ঙ্কর সাইক্লোনে আটকে পড়া পর্যটকরা নিরাপদে রয়েছেন। তাঁদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে আসার ব্যাপারে সরকারি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। সাইক্লোনে আটকে পড়া পর্যটকরা কেমন রয়েছেন জানতে এ দিন আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের লেফটেন্যান্ট গভর্নর জগদীশ মুখীকে টেলিফোন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ১৭:৪২
Share: Save:

আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের হ্যাভেলক দ্বীপে ভয়ঙ্কর সাইক্লোনে আটকে পড়া পর্যটকরা নিরাপদে রয়েছেন। তাঁদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে আসার ব্যাপারে সরকারি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। সাইক্লোনে আটকে পড়া পর্যটকরা কেমন রয়েছেন জানতে এ দিন আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের লেফটেন্যান্ট গভর্নর জগদীশ মুখীকে টেলিফোন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। রাজনাথ জানতে চান, আটকে পড়া পর্যটকদের দ্রুত উদ্ধার করতে স্থানীয় প্রশাসন কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে।

আরও পড়ুন- ২২ কেজি সোনা, বিশাল প্রাসাদ সহ আরও যে সব সম্পত্তি রেখে গেলেন আম্মা

পরে এক বিবৃতিতে রাজনাথ জানান, সরকারি উদ্ধারকারী দল ইতিমধ্যেই পোর্ট ব্লেয়ারে পৌঁছে গিয়েছে। পোর্ট ব্লেয়ার থেকে হ্যাভেলক আর নিল আইল্যান্ডের দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার। সাইক্লোনে এই দু’টি দ্বীপেরই অন্তত ১০টি গ্রামের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। তাতে আটকে পড়েন প্রায় ১৪০০ পর্যটক। ভেসেল আর চপার ছাড়া ওই দু’টি দ্বীপে আটকে পড়া পর্যটকদের পোর্ট ব্লেয়ারে নিয়ে আসার কোনও উপায় নেই।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এও জানান, আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধারে ভারতীয় নৌবাহিনীর তিনটি জাহাজ ‘বিত্রা’, ‘বঙ্গরাম’ ও ‘এলসিইউ-৩৮’-কে নামানো হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE