প্রতীকী ছবি।
রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত তাঁর বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠীর মন জয় করা শুরু করে দিয়েছেন। এ বার পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরেন্দ্র সিংহও তাঁর বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর সাংসদ-বিধায়কদের মন জয়ের চেষ্টা শুরু করলেন। দুই কংগ্রেস শাসিত রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীরাই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থামাতে সক্রিয়।
পঞ্জাবে অমরেন্দ্রর সঙ্গে নভজ্যোৎ সিংহ সিধু ও অন্যদের বিবাদ থামাতে সনিয়া গাঁধীর তৈরি তিন সদস্যের কমিটি কালই রিপোর্ট জমা দিয়েছে। অমরেন্দ্র সিধুকে উপমুখ্যমন্ত্রী করতে নারাজ হলেও কমিটির সুপারিশ, সিধুকে যথাযথ কোনও দায়িত্ব দেওয়া হোক। আগামী বছর পঞ্জাবে ভোটের আগে একটি সমন্বয় কমিটিও তৈরি হোক। বিজেপির সঙ্গ-ত্যাগের পরে শিরোমণি অকালি দল মায়াবতীর বিএসপি-র সঙ্গে জোটের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। দলিত ভোট জিততে কংগ্রেসও পঞ্জাবের প্রদেশ সভাপতির পদে দলিত নেতাকে আনতে চাইছে। বর্তমান প্রদেশ সভাপতি সুনীল জাখর এ দিন জানিয়েছেন, দলের স্বার্থে তিনি সরে যেতে তৈরি।
রাজস্থানের বিক্ষুব্ধ নেতা সচিন পাইলটের অনুগামীরাও তাঁর কোনও সম্মানজনক পদের জন্য দাবি তুলতে শুরু করেছেন। জিতিন প্রসাদের মতো সচিনও বিজেপির দিকে পা বাড়াবেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্নের মধ্যেই জল্পনা ছড়িয়েছে, উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া রীতা বহুগুণা জোশী সচিনের সঙ্গে কথা বলেছেন। সচিনের অবশ্য দাবি, “উনি সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে কথা বলে থাকবেন! ওঁর আমাকে ফোন করার সাহস হবে না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy