শুয়োর ঘুরছে অবাধে। —নিজস্ব চিত্র।
প্রচারই সার, জলপাইগুড়ি শহর জুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শুয়োর। শুধু হাসপাতাল চত্বর নয়, রাতে বাড়িতেও ঢুকে পড়ছে বলে অভিযোগ। পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন বসু জানান, শহরকে শুয়োর মুক্ত করতে অন্তত তিন মাস সময় লাগবে। তিনি জানান, অভিযান চলছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরে অন্তত সাত হাজার শুয়োর আছে। গত সাত দিনে পাঁচশো ধরা সম্ভব হয়েছে। শহরে পুরসভার বিরোধী দলনেতা সিপিএমের প্রমোদ মণ্ডল গোটা ঘটনাকে ‘নাটক’ বলে কটাক্ষ করেছেন।
তিনি বলেন, “শুয়োর ধরার অভিযানের নামে নাটক চলছে। অর্থের অপচয় হচ্ছে। শহর জুড়ে শুয়োরের দাপট অব্যাহত। শনিবারও হাসপাতাল চত্বরে বরাহ বাহিনীকে দাপিয়ে বেড়াতে দেখা গিয়েছে।” শুক্রবার রাতে গোমস্তাপাড়া এলাকার একাধিক বাড়িতে শুয়োর ঢুকে নোংরা ছড়িয়েছে। বাসিন্দাদের প্রশ্ন, শহর জুড়ে যখন প্রচার চলছে শুয়োর এনসেফ্যালাইটিসের জীবাণু বাহক তখন ওই পরিস্থিতি শহরে রোগ ছড়ালে কে দায়িত্ব নেবে? পুরসভার এক কর্তা অবশ্য দাবি করেন, আতঙ্কের কিছু নেই আগামী সপ্তাহের মধ্যে দেড় হাজার শুয়োর ধরার পরিকল্পনা আছে সেটা হলেও কিছুটা উপদ্রব কমবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy