তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ২.৫০ কুইন্ট্যাল ভেজাল খোয়া ক্ষীর উদ্ধার করেছে ‘এফডিএ’। ছবি- সংগৃহীত
দুর্গাপুজো পেরোলেই দীপাবলি। আলোর উৎসবের আগে খাবারে ভেজাল আছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখতে গোটা দেশে সক্রিয় হয়ে উঠেছে ‘ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’। সম্প্রতি পুণের বেশ কয়েকটি মিষ্টির দোকান থেকে ‘এফডিএ’-র কর্মকর্তারা তল্লাশি চালিয়ে নিম্নমানের খোয়া ক্ষীর, ভোজ্য তেল, ঘি উদ্ধার করেছে। এই জিনিসগুলির বাজারমূ্ল্য আনুমানিক ২২ লক্ষ টাকা।
‘এফডিএ’-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উৎসবের সময় মিষ্টি এবং অন্যান্য খাবার তৈরিতে নিম্নমানের পণ্যে বেশি ব্যবহার করা হয়। কারণ এই সময় খাবারের চাহিদাও অন্যান্য সময়ের চেয়ে অনেক বেশি থাকে। তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ২.৫০ কুইন্ট্যাল ভেজাল খোয়া ক্ষীর উদ্ধার করেছে ‘এফডিএ’। মূলত আলোর উৎসবের আগে খাবারে ভেজালের উপস্থিতি এড়াতে দু’মাস আগে থেকেই বাড়তি নজরদারি শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে ‘এফডিএ’-এর কড়া নির্দেশ লাইসেন্সহীন কোনও দোকান থেকে মিষ্টি কিংবা অন্য কোনও খাবার কেনা যাবে না।
ক্ষতিকারক স্টার্চ, ইউরিয়া মিশ্রিত দুধ, কস্টিক সোডা, কৃত্রিম রাসায়নিকের মতো মিষ্টি তৈরির উপকরণ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এগুলিই আসলে ভেজাল নামে পরিচিত। খাবারের মাধ্যমে এইসব ক্ষতিকর জিনিসগুলি শরীরে প্রবেশ করে। ফলস্বরুপ আমাশা, ডায়রিয়া, কিডনির মতো কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy