ওজন কমানোর সিক্রেট লুকিয়ে আছে স্ন্যাকসে।
রোগা হওয়ার জন্য একটু আধটু কসরত্ অনেকেই করছেন। কেউ সহজেই মেদ ঝরিয়ে ফেলছেন, কেউ আবার সারা দিন প্রায় ভারী কিছু না খেয়েও ওজন কমাতে পারছেন না।
নিউট্রিশনিস্ট নিধি পন্ত জানাচ্ছেন, সহজে ওজন কমানোর সিক্রেট মূল খাবারে নয়, লুকিয়ে আছে খাবারের মাঝখানে হালকা স্ন্যাকসগুলোতেই। রোগা হতে চাইলে দুটো মিলের মাঝে বেশি সময়ের ব্যবধান না রেখে দু’ঘণ্টা অন্তর হালকা খাবার খাওয়া উচিত, এই রুলবুক এখন অনেকেই ফলো করেন। শুধু প্রশ্নটা থেকে যায় কী খাব? স্ন্যাকস নিয়ে অনেকেরই মনে ভুল ধারণা রয়েছে। কেক, কুকিজ, চিপস নয়। স্ন্যাকসও হতে হবে পুষ্টিকর। পন্ত জানান, যখনই আমরা এই সব খাবারের বদলে ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন সমৃদ্ধ স্ন্যাকস বেছে নিই, তখন আমাদের খিদে যেমন মেটে, তেমনই তা স্বাস্থ্যকর খাওয়ার অভ্যাসও মেনে চলতে সাহায্য করে। কারণ, স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস ডিনার বা লাঞ্চে আমাদের অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতাও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তে শর্করার মাত্রাও।
জেনে নিন কী খেতে পারেন
ওজন কমানোর ১০ স্বাস্থ্যকর মিড-মিল স্ন্যাকস
সবচেয়ে বেশি অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খাওয়ার প্রবণতা কখন দেখা যায়? সাধারণত বিকেল ৫-৬টার মধ্যে যে খিদে পায় সেই সময়ই মূলত বাইরের খাবারে পেট ভরাই আমরা। বাড়ি থেকে অনেকেই লাঞ্চ প্যাক করে অফিসে নিয়ে গেলেও বিকেলে হাতের কাছে যা পাওয়া যায় বা অস্বাস্থ্যকর ভাজাভুজি, মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে খিদে মেটানোর প্রবণতা দেখা যায়। বিকেলের অস্বাস্থ্যকর খাবার প্রভাব ফেলে ডিনারেও।
আরও পড়ুন: খাই খাই কমাতে মনকে বোঝানোর ৭ উপায়
নিধি জানাচ্ছেন, অফিস ডেস্ক বা নিজের ব্যাগেই রেখে দিন ফল, ছোলা বা পপকর্নের মতো স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস। এই সব স্ন্যাকস বিকেলে খিদে মেটানোর পাশাপাশি পুষ্টিকর ডায়েট মেনে চলতেও সাহায্য করবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy