Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪

খুকখুকে কাশি? এক রাতেই আরাম পাওয়ার ঘরোয়া টোটকা

বসন্তে আসতেই বাতাসে দানা বেঁধেছে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। ঠান্ডা লাগা, গলা খুসখুস, কাশি, জ্বরে কাবু প্রায় সকলেই। জেনে নিন এক রাতেই কাশিকে কাবু করার ঘরোয়া টোটকা।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:০৮
Share: Save:

বসন্তে আসতেই বাতাসে দানা বেঁধেছে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। ঠান্ডা লাগা, গলা খুসখুস, কাশি, জ্বরে কাবু প্রায় সকলেই। জেনে নিন এক রাতেই কাশিকে কাবু করার ঘরোয়া টোটকা।

মাত্র এক রাতেই কাশি সারাতে পারে হানি প্যাচ। এই প্যাচ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টিবায়োটিক। বুকে জমে থাকা কফ সহজে বের করে আনতে সাহায্য করে মধু। বুকের ত্বকের মাধ্যমে মধু শোষিত হয়ে সরাসরি জমে থাকা কফের উপর প্রভাব ফেলে।

কী কী লাগবে:

খাঁটি মধু

ভেজিটেবিল অয়েল

ময়দা

গজ কাপড়

টেপ

কী ভাবে বানাবেন:

• এক টেবিল চামচ মধু ও এক টেবিল চামচ ময়দা এক সঙ্গে ঘন করে মিশিয়ে নিন।

• এর সঙ্গে এক টেবিল চামচ ভেজিটেবিল অয়েল মেশান।

• গজ কাপড় চৌকো করে কেটে নিন।

• এই কাপড়ের মাঝখানে মধু, ময়দা, তেলের মিশ্রণ রাখুন। চামচ দিয়ে সমান ভাবে কাপড়ের উপর ছড়িয়ে নিন। ধারে যেন না লাগে।

• বুকের যে দিকে কফ জমেছে সে দিয়ে এই কাপড়ের টুকরো টেপ দিয়ে লাগিয়ে নিন। বেশি ভাল ফল পেতে বুকের উল্টো দিকেও লাগিয়ে নিন।

শিশুদের ক্ষেত্রে দু’-তিন ঘণ্টা রেখে গজ সরিয়ে ফেলুন। বড়দের ক্ষেত্রে সারা রাত রাখতে পারেন। অনেক সময় এক বার হানি প্যাচ লাগালেই কাশির সম্পূর্ণ উপশম হতে পারে। না হলে আরও দু’-এক দিন রাতে হানি প্যাচ লাগাতে পারেন।

কিছু সাবধানতা:

• ছ’মাসের নীচে শিশুদের ক্ষেত্রে হানি প্যাচ ব্যবহার করবেন না।

• ত্বকে কোনও রকম কাটাছেঁড়া থাকলে হানি প্যাচ লাগাবেন না।

• মধুতে অ্যালার্জি থাকলে হানি প্যাচ থেকে দূরে থাকুন।

• জ্বর থাকলে ব্যবহার করবেন না।

আরও পড়ুন: ডিম, ঘি, মধু নিয়ে কিছু চালু ভুল ধারণা

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Cough and Cold Honey Patch Spring
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE