হেল্পলাইনে ফোন করে সিড়াঙা চাওয়ার শাস্তি। ছবি টুইটার থেকে সংগৃহীত।
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় হেল্পলাইন খুলেছে বিভিন্ন সরকারি দফতর। সে রকমই একটি হেল্পলাইনে সম্প্রতি কল করেছিলেন উত্তরপ্রদেশের রামপুরের এক ব্যক্তি। ফোন করে সিঙাড়া খাওয়ার আবদার জুড়েছিলেন তিনি। তাঁর সিঙাড়া খাওয়ার সেই ইচ্ছা পূরণ করা হয়েছে। কিন্তু হেল্পলাইনে এ হেন আবদার জানিয়ে বারবার ফোন করার জন্য তাঁর জন্যে ‘পুরস্কার’-এর ব্যবস্থাও করা হয়েছিল জেলা প্রশাসনের তরফে। সেই পুরস্কার নিয়েই শুরু হয়েছে আলোচনা।
রামপুরের জেলাশাসকের টুইটার হ্যান্ডল থেকে সেই ঘটনার কথা ও ছবি শেয়ার করা হয়েছে শনিবার। সেই পোস্টটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে। ২০ হাজার লাইক পড়েছে সেই পোস্টে।
সেই পোস্টে জানানো হয়েছে, ফোন করে ওই ব্যক্তি চারটি সিঙাড়া পৌঁছে দিয়ে যাওয়ার জন্য বলছিলেন। তাঁকে ফোন করে এ সব বলতে নিষেধ করা হয়েছিল। কিন্তু তা না শুনে বারবার ফোন করতে থাকেন তিনি। শেষে, বিরক্ত হয়ে তাঁর জন্য নিয়ে যাওয়া হয় সিঙাড়া। কিন্তু এ রকম দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজের জন্য তাঁকে দিয়ে নর্দমা পরিষ্কার করানো হয়। দেখুন সেই পোস্ট—
4 समोसा भिजवा दो... चेतावनी के बाद आखिर भिजवाना ही पड़ा।
— DM Rampur (@DeoRampur) March 29, 2020
अनावश्यक मांग कर कंट्रोल रूम को परेशान करने वाले व्यक्ति से सामाजिक कार्य के तहत् नाली सफाई का कार्य कराया गया। pic.twitter.com/88aFRxZpt2
জেলা প্রশাসনের এই শাস্তিমূলক পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন নেটাগরিকরা। কেউ বলেছেন, ‘‘যেমন কর্ম তেমন ফল’’। কেউ বলেছেন, ‘‘যোগ্য শাস্তি’’।
नाली साफ कर सामाजिक कार्य में योगदान देकर प्रशासन को सहयोग देते व्यवस्था का दुरुपयोग करने वाले व्यक्ति।
— DM Rampur (@DeoRampur) March 29, 2020
राष्ट्रीय आपदा के समय आप सभी का सहयोग प्रार्थनीय है।
जिम्मेदार नागरिक बनें।
स्वस्थ रहें। सुरक्षित रहें। pic.twitter.com/4vMMp97OLp
আরও পড়ুন: নতুন করে নিজামউদ্দিনের ৩৫ জন আক্রান্ত, বাড়ছে উদ্বেগ
আরও পড়ুন: প্রেসক্রিপশন দেখালে লকডাউনেও মিলবে মদ, নির্দেশ কেরল সরকারের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy