Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
Uttar Pradesh

প্যান্টের ভিতর ঢুকে গিয়েছে গোখরো, জীবন বাঁচাতে সাত ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রইলেন যুবক

প্রায় সাত ঘণ্টা পর প্যান্ট কেটে বের করা হয় সাপটিকে। যদিও ওই যুবকের সৌভাগ্য যে সাপটিকে তাঁকে কামড়ায়নি।

প্যান্ট কেটে বের করা হচ্ছে সাপ। ছবি ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।

প্যান্ট কেটে বের করা হচ্ছে সাপ। ছবি ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।

সংবাদ সংস্থা 
মির্জাপুর শেষ আপডেট: ৩১ জুলাই ২০২০ ১৫:১৯
Share: Save:

রাতে খাওয়ার পর শুয়েছিলেন। সে সময়ই একটি গোখরো ঢুকে পড়ে এক যুবকের প্যান্টের মধ্যে। প্রায় সাত ঘণ্টা পর প্যান্ট কেটে বের করা হয় সাপটিকে। যদিও ওই যুবকের সৌভাগ্য যে সাপটিকে তাঁকে কামড়ায়নি। সেই ঘটনার ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। ঘটনাটি সম্প্রতি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরের সিকন্দরপুর গ্রামে।

এক দল শ্রমিক বিদ্যুতের পোল ও তার লাগানোর কাজ করতে গিয়েছিলেন ওই গ্রামে। সেখানে রাতে খাওয়া দাওয়ার পর ঘুমিয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। মধ্যরাতে ঘুমানোর সময় লাভকেশ কুমার নামের ওই যুবকের প্যান্টের ভিতর ঢুকে যায় গোখরোটি।

তার পর দেওয়ালের পিলার ধরে প্রায় সাত ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আর সাপটি ঢুকে ছিল তাঁর প্যান্টের মধ্যেই। তাঁর সঙ্গে থাকা বাকিরা ভোর বেলায় খবর দেন এক সাপুড়েকে। তিনি এসে সাবধানে যুবকের প্যান্ট কেটে মুক্ত করেন সাপটিকে। তার পর সাপটিকে ধরেও নেন তিনি। এই খবর পেয়ে পুলিশ ও গ্রামবাসীরাও জড়ো হয়েছিলেন সেখানে। যদিও এত কিছুর মধ্যেই ওই যুবককে কামড়ায়নি গোখরোটি।

আরও পড়ুন: এলাকার দখল রাখতে দুই সাপের ভয়ঙ্কর লড়াই, দেখুন ভিডিয়ো

আরও পড়ুন: দেশে দু’দিনে আক্রান্ত লক্ষাধিক, সংক্রমণ হার কমে ৮.৫৭ শতাংশ

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া সেই ঘটনার ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, পিলার ধরে দাঁড়িয়ে আছেন ওই যুবক। ওই সাপুড়ে কাঁচি দিয়ে ধীরে ধীরে কাটলেন যুবকের প্যান্ট। সে সময়ই ভীত মুখে পাথরের মতো দাঁড়িয়ে ছিলেন ওই যুবক। প্যান্ট কাটার পর সবাই সরে গেলেন, বেরিয়ে গেল সাপটি। দেখুন সেই ভিডিয়ো—

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Viral video Bizarre Uttar Pradesh
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE