সম্প্রতি রবীন্দ্রসদনে ময়ূর ললিত ডান্স অ্যাকাডেমির ওড়িশি নৃত্যসন্ধ্যার সূচনা হয় ‘শিবস্তোত্র’ নৃত্যাংশটির মাধ্যমে। পরে পল্লবী, অর্ধনারীশ্বর নৃত্যপদগুলি। অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল দেবমিত্রা সেনগুপ্ত, যাঁর সুললিত দেহভঙ্গিমা ও সুন্দর মুখজ অভিনয় নজর কাড়ে। দ্বিতীয় পর্বে দেবমিত্রার পরিচালনায় পরিবেশিত হয় ‘কাঞ্চীবিজয়’ আধারিত নৃত্যনাট্য ‘পদ্মাবতী’। পুরীর রাজা পুরুষোত্তম কাঞ্চীর রাজার কাছে পদ্মাবতীর পাণিপ্রার্থী হলে প্রত্যাখ্যাত হন অন্ত্যজ অপবাদে। পুরুষোত্তম জগন্নাথের স্মরণ নেন ও যুদ্ধে জয়লাভ করে পদ্মাবতীকে দণ্ড দেন। অবশেষে রথযাত্রার দিন শুভপরিণয়ের মাধ্যমে নৃত্যনাট্যের পরিসমাপ্তি ঘটে। পদ্মাবতীর ভূমিকায় ছিলেন দেবমিত্রা, কাঞ্চীর রাজার চরিত্রে সুজিত কর্মকার। পুরুষোত্তমের ভূমিকায় ছিলেন রাজীব ভট্টাচার্য। এছাড়া সহকারী নৃত্যশিল্পীরাও বেশ পরিণত।
ভুলব কেমন করে
আইসিসিআর-এ ‘অতি উত্তম মুখাবয়বে সুচিত্রা’ শিরোনামে বারাসতের ‘শশী বিষাণ’ সংস্থার অনুষ্ঠানটির সূচনা হল অমিত পাল চৌধুরীর কবিতাপাঠ দিয়ে। এর পর আবৃত্তি শোনালেন শম্পা দত্ত। তাঁর কণ্ঠ মাধুর্য ও স্বরক্ষেপণে বেশ নতুনত্ব আছে। নিবেদিতা ঘোষ গাইলেন ‘উদাসী হাওয়া’। পরে পরিবেশিত হল সুচিত্রা অভিনীত ছায়াছবির কিছু গান। শোনালেন শান্তিপ্রিয় সেনগুপ্ত, মালবিকা, ছন্দা দেব, সন্ধ্যাশ্রী দত্ত, দীপ্তি চন্দ্র প্রমুখ। শেষ পর্বের অনুষ্ঠানে ছিলেন সরমা সেন, বেলা সাধুখাঁ প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন দেবাশিস পাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy