কিন্তু ঠিক তার এক দিন পর, অর্থাৎ রবিবার, জ্যেষ্ঠ পুত্র তেজপ্রতাপকে দল থেকে তাড়িয়ে দেন লালু। শুধু দল থেকে নয়, পরিবার থেকেও বিতাড়িত করা হয় তাঁকে। ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ’ এবং ‘পারিবারিক মূল্যবোধ ক্ষুণ্ণ’ করার অভিযোগ তুলে দল এবং পরিবার থেকে তেজপ্রতাপকে বহিষ্কার করেন আরজেডি প্রধান। আগামী ছ’বছর আরজেডির সঙ্গে তেজপ্রতাপের কোনও সম্পর্ক থাকবে না বলেও জানিয়েছেন লালু।
তেজপ্রতাপ এবং ঐশ্বর্যার বিচ্ছেদ নিয়ে অনেক দিন ধরেই চাপানউতর চলছে। এর মধ্যেই আবার অনুষ্কা যাদবের সঙ্গে লালু-পুত্রের সম্পর্কের বিষয়টি শিরোনামে উঠে এল। শনিবার তেজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এক মহিলার ছবি পোস্ট করা হয়। ওই পোস্টের বিবরণীতে লেখা হয়, ‘‘আমি তেজপ্রতাপ যাদব। ছবিতে আমার সঙ্গে যে মহিলাকে দেখা যাচ্ছে, তাঁর নাম অনুষ্কা যাদব। আমরা দু’জন দু’জনকে ১২ বছর ধরে চিনি এবং একে অপরকে ভীষণ ভালবাসি। এই গোটা সময় ধরে আমরা সম্পর্কে রয়েছি। আমি এই কথাগুলো আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাইছিলাম। কিন্তু কী ভাবে বলব বুঝে উঠতে পারছিলাম না। আজ আমি আপনাদের কাছে এই কথাগুলো বললাম। আশা করি আপনারা আমাকে বুঝবেন।’’
২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত নীতীশ কুমারের মন্ত্রিসভার মন্ত্রী ছিলেন তেজ। তাঁর হাতে পরিবেশ, বন এবং আবহাওয়া পরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয়ের দফতর ছিল। বিহারের রাজনৈতিক মহলের একাংশের মত, চলতি বছরের শেষে রাজ্যে বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা। সেই নির্বাচনে বৈশালী জেলার মহুয়া বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তেজপ্রতাপের লড়াই করার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy