ভারতের হাতে যে যুদ্ধবিমান বহর রয়েছে, তার মধ্যে তেজস, রাফাল এবং সুখোই অন্যতম। মানুষের মনে প্রশ্ন উঠেছে, সুখোই-৩০এমকেআই যখন আকাশে গর্জন করে বা রাফাল যখন নির্ভুল ভাবে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়, তখন সেগুলি কী ভাবে চালনা করেন বায়ুবীরেরা? কোন যুদ্ধবিমান চালানো কঠিন এবং কোন যুদ্ধবিমান তুলনামূলক ভাবে সহজে চালনা করা যায়?
তালিকায় এর পরে রয়েছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের যুদ্ধবিমান ‘তেজস এমকে১’। চতুর্থ প্রজন্মের ‘লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফ্ট’ গোত্রের তেজস-এর ৬৫ শতাংশেরও বেশি যন্ত্রাংশ এবং সরঞ্জাম ভারতীয় সংস্থাগুলিতে তৈরি। হালকা যুদ্ধবিমান উৎকর্ষের মাপকাঠিতে তেজসের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুলনায় আসে চিনা জেএফ-১৭।
তবে চিনের জেএফ-১৭ যুদ্ধবিমানের তুলনায় তেজসের নয়া সংস্করণ প্রযুক্তিগত উৎকর্ষে এগিয়ে বলে একাধিক আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা বিষয়ক রিপোর্টে জানানো হয়েছে। ‘অ্যাক্টিভ ইলেকট্রনিক্যালি স্ক্যান্ড অ্যারে রেডার’ (এএসইএ), মাঝ-আকাশে জ্বালানি ভরার সুবিধা এবং ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত তেজসে ‘কোয়াড্রাপ্লেক্স ডিজিটাল এফবিডব্লিউ সিস্টেম’ রয়েছে, যা বিমানকে স্থিতিশীল রাখে।
নিয়ন্ত্রণ করা তুলনামূলক ভাবে কঠিন এমন যুদ্ধবিমানের তালিকায় রয়েছে রাশিয়ার সুখোই-৩০ এমকেআই-ও। সুখোই গোত্রের সব যুদ্ধবিমানই রাশিয়ায় তৈরি। তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী শ্রেণিগুলির অন্যতম হল সুখোই-৩০। ভারতীয় বিমানবাহিনী সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানই ব্যবহার করে। এই ফাইটার জেটে রয়েছে ক্যানার্ড নামে অতিরিক্ত দু’টি ডানা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy