Advertisement
০৬ মে ২০২৪
Farah Naaz Hashmi

প্রেমে আঘাত, বিয়েও ভাঙে অশান্তির কারণে, এখন কী করছেন আমির খান, প্রসেনজিতের এই নায়িকা

১৯৮৫ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে বলিপাড়ায় পা রাখেন তব্বুর দিদি ফারা নাজ হাশমি। বলি এবং টলিপাড়ার নামকরা অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করা এই অভিনেত্রী এখন কী করছেন?

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ ১১:৩৫
Share: Save:
০১ ১৭
উপার্জন এবং খ্যাতির দিক থেকে বিচার করলে বলিপাড়ায় শীর্ষে থাকা অভিনেত্রীর মধ্যে অন্যতম তব্বু। হিন্দি সিনেমাজগতে একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। তবে তব্বুর দিদি ফারাও কিছু কম যাননি। আশি থেকে নব্বই দশকের সময়কালে বলিপাড়া কাঁপিয়েছিলেন তিনি।

উপার্জন এবং খ্যাতির দিক থেকে বিচার করলে বলিপাড়ায় শীর্ষে থাকা অভিনেত্রীর মধ্যে অন্যতম তব্বু। হিন্দি সিনেমাজগতে একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। তবে তব্বুর দিদি ফারাও কিছু কম যাননি। আশি থেকে নব্বই দশকের সময়কালে বলিপাড়া কাঁপিয়েছিলেন তিনি।

ছবি: সংগৃহীত

০২ ১৭
ফারার আসল নাম ফারা নাজ হাশমি। ১৯৮৫ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে পরিচালক যশ চোপড়ার হাত ধরে তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে আসেন। তার পর রাজেশ খন্না, ঋষি কপূর, অনিল কপূর, সানি দেওল, সঞ্জয় দত্ত, গোবিন্দ এবং আমির খানের মতো বলি তারকাদের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং মিঠুন চক্রবর্তীর মতো টলিউড ইন্ডাস্ট্রির নায়কের সঙ্গেও অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছেন ফারা।

ফারার আসল নাম ফারা নাজ হাশমি। ১৯৮৫ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে পরিচালক যশ চোপড়ার হাত ধরে তিনি ইন্ডাস্ট্রিতে আসেন। তার পর রাজেশ খন্না, ঋষি কপূর, অনিল কপূর, সানি দেওল, সঞ্জয় দত্ত, গোবিন্দ এবং আমির খানের মতো বলি তারকাদের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং মিঠুন চক্রবর্তীর মতো টলিউড ইন্ডাস্ট্রির নায়কের সঙ্গেও অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছেন ফারা।

ছবি: সংগৃহীত

০৩ ১৭
খুব কম সময়ের ম‌ধ্যে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে গিয়েছিলেন। ডাকসাইটে সুন্দরী হিসাবে ভালই নামডাক ছিল তাঁর। যে কোনও অভিনেতার সঙ্গে পর্দায় দুর্দান্ত রসায়ন জমাতে পারতেন অভিনেত্রী। তাই বলিপাড়ার পরিচালক-প্রযোজকরা ফারাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকতেন।

খুব কম সময়ের ম‌ধ্যে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে গিয়েছিলেন। ডাকসাইটে সুন্দরী হিসাবে ভালই নামডাক ছিল তাঁর। যে কোনও অভিনেতার সঙ্গে পর্দায় দুর্দান্ত রসায়ন জমাতে পারতেন অভিনেত্রী। তাই বলিপাড়ার পরিচালক-প্রযোজকরা ফারাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকতেন।

ছবি: সংগৃহীত

০৪ ১৭
১৭ বছর বয়সে যশ চোপড়ার পরিচালনায় ‘ফাসলে’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ফারা। বড় পর্দায় প্রথম অভিনয় তাঁর। এই ছবির মাধ্যমে তাঁর প্রণয়ের সম্পর্কও তৈরি হয়। পরিচালক যশের হাতে সেই সময় অনেক কাজ। একসঙ্গে অন্যান্য ছবির শুটিংয়ের কাজে ব্যস্ত থাকতেন তিনি। ‘ফাসলে’ ছবিতে যশের সহকারী পরিচালক হিসাবে কাজ করেছিলেন রাজেশ শেট্টি। কর্মসূত্রে রাজেশের সঙ্গে পরিচয় হয় ফারার। সেই সম্পর্ক বন্ধুত্ব থেকে আরও গভীর হতে থাকে।

১৭ বছর বয়সে যশ চোপড়ার পরিচালনায় ‘ফাসলে’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ফারা। বড় পর্দায় প্রথম অভিনয় তাঁর। এই ছবির মাধ্যমে তাঁর প্রণয়ের সম্পর্কও তৈরি হয়। পরিচালক যশের হাতে সেই সময় অনেক কাজ। একসঙ্গে অন্যান্য ছবির শুটিংয়ের কাজে ব্যস্ত থাকতেন তিনি। ‘ফাসলে’ ছবিতে যশের সহকারী পরিচালক হিসাবে কাজ করেছিলেন রাজেশ শেট্টি। কর্মসূত্রে রাজেশের সঙ্গে পরিচয় হয় ফারার। সেই সম্পর্ক বন্ধুত্ব থেকে আরও গভীর হতে থাকে।

ছবি: সংগৃহীত

০৫ ১৭
যশ মাঝেমধ্যেই অন্য ছবির কাজে বেরিয়ে যেতেন। ‘ফাসলে’ ছবির সেটের দায়িত্বভার রাজেশের কাছেই দিতেন যশ। রাজেশ এতটাই নিখুঁত কাজ করতেন যে, যশ তাঁকে ভরসা করতেন। যশের অনুপস্থিতিতে শুটিংয়ের কিছু কাজ রাজেশও করেছিলেন।

যশ মাঝেমধ্যেই অন্য ছবির কাজে বেরিয়ে যেতেন। ‘ফাসলে’ ছবির সেটের দায়িত্বভার রাজেশের কাছেই দিতেন যশ। রাজেশ এতটাই নিখুঁত কাজ করতেন যে, যশ তাঁকে ভরসা করতেন। যশের অনুপস্থিতিতে শুটিংয়ের কিছু কাজ রাজেশও করেছিলেন।

ছবি: সংগৃহীত

০৬ ১৭
রাজেশ লক্ষ করেছিলেন, ফারা কম টেকেই কাজ সেরে ফেলতেন এবং পরিচালক তাঁর কাছে কী ধরনের অভিনয় আশা করছেন, তা-ও খুব তাড়াতাড়ি বুঝে যেতেন তিনি। অভিনেত্রীর এই গুণগুলিই আকৃষ্ট করে রাজেশকে। বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্কে গড়ায়।

রাজেশ লক্ষ করেছিলেন, ফারা কম টেকেই কাজ সেরে ফেলতেন এবং পরিচালক তাঁর কাছে কী ধরনের অভিনয় আশা করছেন, তা-ও খুব তাড়াতাড়ি বুঝে যেতেন তিনি। অভিনেত্রীর এই গুণগুলিই আকৃষ্ট করে রাজেশকে। বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্কে গড়ায়।

ছবি: সংগৃহীত

০৭ ১৭
কিন্তু ফারা এবং রাজেশ কেউই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে প্রকাশ্যে আসতে চাননি। তাঁদের ধারণা ছিল, সম্পর্কের কথা জানাজানি হলে দু’জনের কেরিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই সকলের নজর এড়িয়ে তাঁরা একে অপরকে ডেট করতেন। ১৯৯০ সালে ‘জীনে দো’ ছবি পরিচালনা করেছিলেন রাজেশ। সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ, অনুপম খেরের মতো তারকারা এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। অভিনেত্রী হিসাবে দেখা গিয়েছিল ফারাকে।

কিন্তু ফারা এবং রাজেশ কেউই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে প্রকাশ্যে আসতে চাননি। তাঁদের ধারণা ছিল, সম্পর্কের কথা জানাজানি হলে দু’জনের কেরিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই সকলের নজর এড়িয়ে তাঁরা একে অপরকে ডেট করতেন। ১৯৯০ সালে ‘জীনে দো’ ছবি পরিচালনা করেছিলেন রাজেশ। সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকি শ্রফ, অনুপম খেরের মতো তারকারা এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। অভিনেত্রী হিসাবে দেখা গিয়েছিল ফারাকে।

ছবি: সংগৃহীত

০৮ ১৭
‘জীনে দো’ ছবির শুট চলার সময় ফারা এবং রাজেশের হাবভাব দেখে সেটে উপস্থিত সকলে তাঁদের সম্পর্কের ব্যাপারে বুঝতে পারেন। ফারা এবং রাজেশ একে অপরের সঙ্গে এমন ভাবে মিশতেন যেন তাঁদের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে বলিপাড়ায় কানাঘুষো চলতে থাকে। খুব তাড়াতাড়ি তাঁরা বিয়ে করবেন বলেও গুজব রটে যায়। কিন্তু হঠাৎ তাঁদের সম্পর্কে চিড় ধরে।

‘জীনে দো’ ছবির শুট চলার সময় ফারা এবং রাজেশের হাবভাব দেখে সেটে উপস্থিত সকলে তাঁদের সম্পর্কের ব্যাপারে বুঝতে পারেন। ফারা এবং রাজেশ একে অপরের সঙ্গে এমন ভাবে মিশতেন যেন তাঁদের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে বলিপাড়ায় কানাঘুষো চলতে থাকে। খুব তাড়াতাড়ি তাঁরা বিয়ে করবেন বলেও গুজব রটে যায়। কিন্তু হঠাৎ তাঁদের সম্পর্কে চিড় ধরে।

ছবি: সংগৃহীত

০৯ ১৭
‘জীনে দো’ ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। সেই কারণে রাজেশ মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে যান। ফারা বারংবার রাজেশের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও কোনও লাভ হয়নি। অভিনেত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে হঠাৎ ইতি টেনে নেন রাজেশ। যাঁর সঙ্গে সংসারের স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই মানুষটি মাঝপথে হাত ছেড়ে দেবেন, তা ভাবতেও পারেননি অভিনেত্রী।

‘জীনে দো’ ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। সেই কারণে রাজেশ মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে যান। ফারা বারংবার রাজেশের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও কোনও লাভ হয়নি। অভিনেত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে হঠাৎ ইতি টেনে নেন রাজেশ। যাঁর সঙ্গে সংসারের স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই মানুষটি মাঝপথে হাত ছেড়ে দেবেন, তা ভাবতেও পারেননি অভিনেত্রী।

ছবি: সংগৃহীত

১০ ১৭
সম্পর্কচ্ছেদের পর বিন্দুর সঙ্গে ফারার পরিচয় হয়। ফারার বোন তব্বুর ভাল বন্ধু ছিলেন বিন্দু। সেই সূত্রেই ফারা এবং বিন্দুর আলাপ। দু’জনের মধ্যে এই আলাপ আরও বাড়তে থাকলে বিন্দুর বাড়ি থেকে সমস্যা তৈরি হতে থাকে। বিন্দুর বাবা দারা সিংহ বরাবর চাইতেন, তাঁর পুত্রবধূ যেন বাড়ির বাইরে কাজ করতে না বার হয়। গৃহবধূ হয়ে সংসারের দায়িত্ব পালন করবেন, ছেলের জন্য এমন জীবনসঙ্গী খুঁজছিলেন তিনি।

সম্পর্কচ্ছেদের পর বিন্দুর সঙ্গে ফারার পরিচয় হয়। ফারার বোন তব্বুর ভাল বন্ধু ছিলেন বিন্দু। সেই সূত্রেই ফারা এবং বিন্দুর আলাপ। দু’জনের মধ্যে এই আলাপ আরও বাড়তে থাকলে বিন্দুর বাড়ি থেকে সমস্যা তৈরি হতে থাকে। বিন্দুর বাবা দারা সিংহ বরাবর চাইতেন, তাঁর পুত্রবধূ যেন বাড়ির বাইরে কাজ করতে না বার হয়। গৃহবধূ হয়ে সংসারের দায়িত্ব পালন করবেন, ছেলের জন্য এমন জীবনসঙ্গী খুঁজছিলেন তিনি।

ছবি: সংগৃহীত

১১ ১৭
ফারার সম্পর্কে জানতে পেরেই ঘোর আপত্তি জানান দারা। বাড়ির বৌ অভিনয় করবেন, তা কিছুতেই মানতে রাজি হননি তিনি। অন্য দিকে, ফারার বাড়ি থেকেও অমত ছিল। বলিপাড়ায় ফারার যেমন পরিচিতি ছিল, সেই তুলনায় বিন্দু তেমন জনপ্রিয় ছিলেন না। তাই ফারার বাড়ি থেকেও এই বিয়েতে মত দেওয়া হয়নি। বিয়েতে দুই পরিবারের অমত থাকায় ফারা এবং বিন্দু কথা বলা বন্ধ করে দেন।

ফারার সম্পর্কে জানতে পেরেই ঘোর আপত্তি জানান দারা। বাড়ির বৌ অভিনয় করবেন, তা কিছুতেই মানতে রাজি হননি তিনি। অন্য দিকে, ফারার বাড়ি থেকেও অমত ছিল। বলিপাড়ায় ফারার যেমন পরিচিতি ছিল, সেই তুলনায় বিন্দু তেমন জনপ্রিয় ছিলেন না। তাই ফারার বাড়ি থেকেও এই বিয়েতে মত দেওয়া হয়নি। বিয়েতে দুই পরিবারের অমত থাকায় ফারা এবং বিন্দু কথা বলা বন্ধ করে দেন।

ছবি: সংগৃহীত

১২ ১৭
অভিনয়সূত্রে বিন্দু তামিলনাড়ুতে শুট করতে গেলে ফারার অনুপস্থিতি টের পান। ওই মুহূর্তেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন, মুম্বইয়ে ফিরে ফারাকে বিয়ে করবেন তিনি। বাড়ির মত না থাকলেও ফারার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বিন্দু।

অভিনয়সূত্রে বিন্দু তামিলনাড়ুতে শুট করতে গেলে ফারার অনুপস্থিতি টের পান। ওই মুহূর্তেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন, মুম্বইয়ে ফিরে ফারাকে বিয়ে করবেন তিনি। বাড়ির মত না থাকলেও ফারার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বিন্দু।

ছবি: সংগৃহীত

১৩ ১৭
বিয়ের পর ফারা ফিল্মজগৎ থেকে সরে আসতে শুরু করেন। সংসারের দিকে মন দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। আগের মতো অভিনয়ের প্রস্তাবও পেতেন না তিনি। বিন্দু এবং ফারা যা উপার্জন করতেন, তা দিয়ে সংসারের খরচ চালানো সম্ভব হচ্ছিল না। অন্য দিকে ফারার অভিনয় করা নিয়েও আপত্তি জানাতে শুরু করেন বিন্দুর পরিবার। প্রতি দিন ফারার সঙ্গে বিন্দুর অশান্তি হত।

বিয়ের পর ফারা ফিল্মজগৎ থেকে সরে আসতে শুরু করেন। সংসারের দিকে মন দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন অভিনেত্রী। আগের মতো অভিনয়ের প্রস্তাবও পেতেন না তিনি। বিন্দু এবং ফারা যা উপার্জন করতেন, তা দিয়ে সংসারের খরচ চালানো সম্ভব হচ্ছিল না। অন্য দিকে ফারার অভিনয় করা নিয়েও আপত্তি জানাতে শুরু করেন বিন্দুর পরিবার। প্রতি দিন ফারার সঙ্গে বিন্দুর অশান্তি হত।

ছবি: সংগৃহীত

১৪ ১৭
বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই পুত্রসন্তানের জন্ম দেন ফারা। তার পর ছেলেকে নিয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন তিনি। বিন্দুর সঙ্গে ক্রমশ দূরত্ব বাড়তে থাকে ফারার। ২০০২ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। বিচ্ছেদের পরে ফারার জীবনের কাহিনি অন্য দিকে মোড় নেয়।

বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই পুত্রসন্তানের জন্ম দেন ফারা। তার পর ছেলেকে নিয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন তিনি। বিন্দুর সঙ্গে ক্রমশ দূরত্ব বাড়তে থাকে ফারার। ২০০২ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। বিচ্ছেদের পরে ফারার জীবনের কাহিনি অন্য দিকে মোড় নেয়।

ছবি: সংগৃহীত

১৫ ১৭
আবার অভিনয়জগতে ফিরে যাবেন, না কি একা হাতে ছেলেকে মানুষ করবেন তা নিয়ে ফারার মনে দোলাচল শুরু হয়। সেই মুহূর্তে ফারার সঙ্গে আলাপ হয় বলি অভিনেতা সুমিত সাইগলের।

আবার অভিনয়জগতে ফিরে যাবেন, না কি একা হাতে ছেলেকে মানুষ করবেন তা নিয়ে ফারার মনে দোলাচল শুরু হয়। সেই মুহূর্তে ফারার সঙ্গে আলাপ হয় বলি অভিনেতা সুমিত সাইগলের।

ছবি: সংগৃহীত

১৬ ১৭
১৩ বছর ধরে শাহীন বানুর সঙ্গে বিয়ের সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন সুমিত। এক কন্যাসন্তানও ছিল তাঁদের। ২০০৩ সালে শাহীনের সঙ্গে সুমিতের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তার পর ফারার সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর।

১৩ বছর ধরে শাহীন বানুর সঙ্গে বিয়ের সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন সুমিত। এক কন্যাসন্তানও ছিল তাঁদের। ২০০৩ সালে শাহীনের সঙ্গে সুমিতের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তার পর ফারার সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর।

ছবি: সংগৃহীত

১৭ ১৭
প্রথম দিকে ভয় পেলেও সুমিতের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যান ফারা। ২০০৩ সালে দু’জনে বিয়েও করেন। তার পর খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যায়নি ফারাকে। এক সময়ে প্রচারে থাকা অভিনেত্রী তাঁর জীবনে সম্পর্কের টানাপড়েনের কারণে নিজের যশ, খ্যাতি সব কিছু পিছনে ফেলে চলে আসেন। যে ফারা আগে ছবির শুট নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন, এখন তিনি ব্যস্ত রয়েছেন সংসার নিয়ে।

প্রথম দিকে ভয় পেলেও সুমিতের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যান ফারা। ২০০৩ সালে দু’জনে বিয়েও করেন। তার পর খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যায়নি ফারাকে। এক সময়ে প্রচারে থাকা অভিনেত্রী তাঁর জীবনে সম্পর্কের টানাপড়েনের কারণে নিজের যশ, খ্যাতি সব কিছু পিছনে ফেলে চলে আসেন। যে ফারা আগে ছবির শুট নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন, এখন তিনি ব্যস্ত রয়েছেন সংসার নিয়ে।

ছবি: সংগৃহীত

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE