Advertisement
৩০ এপ্রিল ২০২৪
Parliament Security Breach

প্রমাণ লোপাটের জন্য মোবাইল পুড়িয়ে দেন! ললিতের ডেরায় হানা দিয়ে চোখ কপালে পুলিশের

রাজস্থানে গিয়ে তিনি সেই মোবাইলগুলি ভেঙে পুড়িয়ে ফেলেন। সেই পোড়া মোবাইল খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৩:০৫
Share: Save:
০১ ১০
সংসদ রংবোমা নিয়ে হানার মূলচক্রী ললিত ঝা আগেই বলেছিলেন তাঁর সঙ্গীদের মোবাইল পুড়িয়ে ফেলেছিলেন তিনি। ঘটনার পর রাজস্থানে গিয়ে কাজ সম্পন্ন করেন ললিত। এ বার তা খতিয়ে দেখতে রাজস্থানে গিয়েছিল দিল্লি পুলিশ।

সংসদ রংবোমা নিয়ে হানার মূলচক্রী ললিত ঝা আগেই বলেছিলেন তাঁর সঙ্গীদের মোবাইল পুড়িয়ে ফেলেছিলেন তিনি। ঘটনার পর রাজস্থানে গিয়ে কাজ সম্পন্ন করেন ললিত। এ বার তা খতিয়ে দেখতে রাজস্থানে গিয়েছিল দিল্লি পুলিশ।

ছবি: এক্স

০২ ১০
সংসদ হানার ‘মাস্টারমাইন্ড’ ললিত ঝা ঘটনার পর দিল্লি থেকে সোজা চলে গিয়েছিলেন রাজস্থানে। যাঁরা এই পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাঁদের সকলের মোবাইল ফোন ছিল তাঁর কাছেই।

সংসদ হানার ‘মাস্টারমাইন্ড’ ললিত ঝা ঘটনার পর দিল্লি থেকে সোজা চলে গিয়েছিলেন রাজস্থানে। যাঁরা এই পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাঁদের সকলের মোবাইল ফোন ছিল তাঁর কাছেই।

০৩ ১০
রাজস্থানে গিয়ে তিনি সেই মোবাইলগুলি ভেঙে পুড়িয়ে ফেলেন। সেই পোড়া মোবাইল খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।

রাজস্থানে গিয়ে তিনি সেই মোবাইলগুলি ভেঙে পুড়িয়ে ফেলেন। সেই পোড়া মোবাইল খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।

ছবি: এক্স

০৪ ১০
ললিত পুলিশি জেরার মুখে আগেই জানিয়েছিলেন, তিনি প্রমাণ লোপাটের জন্য তাঁর সঙ্গীদের মোবাইল ফোন পুড়িয়ে ফেলেছিলেন। রাজস্থানে গিয়ে সেই বয়ানের সত্যতা যাচাই করেছে দিল্লি পুলিশ।

ললিত পুলিশি জেরার মুখে আগেই জানিয়েছিলেন, তিনি প্রমাণ লোপাটের জন্য তাঁর সঙ্গীদের মোবাইল ফোন পুড়িয়ে ফেলেছিলেন। রাজস্থানে গিয়ে সেই বয়ানের সত্যতা যাচাই করেছে দিল্লি পুলিশ।

০৫ ১০
তারা জানিয়েছে, রাজস্থানে যেখানে গিয়ে ললিত গা ঢাকা দিয়েছিলেন, সেখান থেকে পাওয়া গিয়েছে পোড়া মোবাইল ফোনের অংশ। মোবাইলগুলি প্রথমে তিনি ভেঙে ফেলেন। তার পর তার অংশবিশেষে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া, বেশ কিছু পোড়া কাপড় এবং জুতোও পেয়েছে পুলিশ।

তারা জানিয়েছে, রাজস্থানে যেখানে গিয়ে ললিত গা ঢাকা দিয়েছিলেন, সেখান থেকে পাওয়া গিয়েছে পোড়া মোবাইল ফোনের অংশ। মোবাইলগুলি প্রথমে তিনি ভেঙে ফেলেন। তার পর তার অংশবিশেষে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া, বেশ কিছু পোড়া কাপড় এবং জুতোও পেয়েছে পুলিশ।

ছবি: এক্স

০৬ ১০
শনিবার সংসদ হানার ঘটনায় ষষ্ঠ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মহেশ কুনাওয়াত নামের ওই যুবক গোটা পরিকল্পনার অংশ ছিলেন। তিনিও ললিতের সঙ্গে রাজস্থানে গিয়েছিলেন।

শনিবার সংসদ হানার ঘটনায় ষষ্ঠ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মহেশ কুনাওয়াত নামের ওই যুবক গোটা পরিকল্পনার অংশ ছিলেন। তিনিও ললিতের সঙ্গে রাজস্থানে গিয়েছিলেন।

ছবি: এক্স

০৭ ১০
সেখান থেকে আবার দিল্লিতে ফিরে আসেন। ললিত থানায় আত্মসমর্পণ করলেও তিনি সে দিন ধরা দেননি। শনিবার মহেশকেও সাত দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠিয়েছে দিল্লির আদালত।

সেখান থেকে আবার দিল্লিতে ফিরে আসেন। ললিত থানায় আত্মসমর্পণ করলেও তিনি সে দিন ধরা দেননি। শনিবার মহেশকেও সাত দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠিয়েছে দিল্লির আদালত।

০৮ ১০
সাগর শর্মা, মনোরঞ্জন ডি নামে দুই যুবক গত বুধবার লোকসভার অধিবেশন চলাকালীন গ্যালারি থেকে চেম্বারে ঝাঁপ দেন। ‘স্মোক ক্র্যাকার’ বা রংবোমা ছিল তাঁদের কাছে। তা দিয়ে সভাকক্ষের চারদিকে ছড়িয়ে দেন হলুদ ধোঁয়া।

সাগর শর্মা, মনোরঞ্জন ডি নামে দুই যুবক গত বুধবার লোকসভার অধিবেশন চলাকালীন গ্যালারি থেকে চেম্বারে ঝাঁপ দেন। ‘স্মোক ক্র্যাকার’ বা রংবোমা ছিল তাঁদের কাছে। তা দিয়ে সভাকক্ষের চারদিকে ছড়িয়ে দেন হলুদ ধোঁয়া।

ছবি: এক্স

০৯ ১০
কয়েক মিনিটের মধ্যেই অবশ্য তাঁদের ধরে ফেলা হয়। সংসদের বাইরে থেকে গ্রেফতার হন আরও দুই অভিযুক্ত নীলজ আজাদ এবং অমল শিন্ডে। প্রত্যেককেই সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কয়েক মিনিটের মধ্যেই অবশ্য তাঁদের ধরে ফেলা হয়। সংসদের বাইরে থেকে গ্রেফতার হন আরও দুই অভিযুক্ত নীলজ আজাদ এবং অমল শিন্ডে। প্রত্যেককেই সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ছবি: এক্স

১০ ১০
এর পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিল্লির থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন ললিত। তিনিই গোটা ঘটনা পরিকল্পনা করেছিলেন বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

এর পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিল্লির থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন ললিত। তিনিই গোটা ঘটনা পরিকল্পনা করেছিলেন বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE