১৯৭৪ সালে অ্যাপোটেক্স নামে একটি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ব্যারি। সেই সংস্থাকেই একার পরিশ্রমে পৌঁছে দিয়েছিলেন শীর্ষে। প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কানাডার অন্যতম বড় ওষুধ সংস্থা হিসাবে। এ দিকে শিল্পপতি হিসাবে নাম হয়েছিল ব্যারির। তাঁর সংস্থা তত দিনে শুধু দানেই ব্যয় করেছে ৫ কোটি ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪১৪ কোটি টাকা।
কিন্তু ৫ বছরে খুনিকে তো দূর, খুনের কারণই খুঁজে পায়নি পুলিশ। গত বছরই এক মাঝবয়সি ব্যক্তির একটি আবছা ছবি প্রকাশ করে পুলিশ কানাডার জনগণকে অনুরোধ করেছিল, এই খুনি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এঁকে ধরতে সাহায্য করুন। পুলিশ এ-ও জানিয়েছিল যে, ওই ব্যক্তির সঙ্গে ধনকুবেরের খুনের সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করছে তারা। তার পরও অবশ্য ওই ব্যক্তি সম্পর্কে কোনও তথ্য হাতে আসেনি পুলিশের। খুনিকে চিহ্নিত করা যায়নি।
খুনের তদন্তে নেমে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হয়েছিল, ঘটনাটি হয়তো হত্যা করে আত্মহত্যার ঘটনা। অর্থাৎ ব্যারিই নিজের স্ত্রীকে খুন করে নিজে আত্মহত্যা করেছেন বা উল্টোটাও হতে পারে। কিন্তু ময়নাতদন্তে জানা যায়, এ ভাবে আত্মহত্যা অসম্ভব। তা ছাড়া খুনের সময় ব্যারির বয়স ছিল ৭৫। তাঁর স্ত্রীর বয়স ৭০। দু’জনের কেউই এই বয়সে ওই ভাবে বলপ্রয়োগ করে খুন করতে সমর্থ হতেন না। ফলে পুলিশ নিশ্চিত হয়ে যায় পরিকল্পনা করে খুনই করা হয়েছে দু’জনকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy