গত রবিবার, ৩ এপ্রিল পাক পার্লামেন্টের নিম্ন কক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ইমরানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করেছিল বিরোধী জোট। তবে ভোটাভুটির আগেই তা খারিজ করেন ডেপুটি স্পিকার কাসিম খান সুরি। এর পর ইমরানের সুপারিশ মেনে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন পাক প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি। যদিও একে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে খারিজ করে দেয় পাক সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে শনিবার আবারও অনাস্থার মুখোমুখি হতে হবে ইমরানকে।
পাক সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি বাঁচানো ইমরানের পক্ষে কঠিন বলে মনে করছেন রাজনীতির পণ্ডিতেরা। কারণ, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ৩৪২টি আসনের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য প্রয়োজনীয় ১৭২ জন সদস্যদের সমর্থন প্রয়োজন। তবে রবিবারই অনাস্থা প্রস্তাবের সমর্থনে ছিলেন ১৯৭ জন সদস্য। ফলে বাউন্সি পিচে প্রথম দিকে ধরে ফেললেও উইকেট শেষমেশ বাঁচানো যাবে না বলেই মত অনেকের।
ইমরানের আমলে নাকি ফারহার সম্পদও চার গুণ বেড়েছে। পাক সংবাদমাধ্যমে দাবি, ২০১৭ সালে ফারহার সম্পদ ছিল পাকিস্তানি টাকায় ২৩১ মিলিয়ন (ভারতীয় মুদ্রায় ৯ কোটি টাকার বেশি)। তবে গত বছর তা বেড়ে হয়েছে ৯৭১ মিলিয়ন (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪০ কোটি টাকা)। গত পাঁচ বছরে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ নাকি পাঁচ বছরে সম্পত্তি বেড়েছে ৭৮ শতাংশ ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy