বলিপাড়ায় কানাঘুষো শোনা যায়, এক মহিলার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চেয়েছিলেন শক্তি। তার বিনিময়ে ওই মহিলাকে ছবিতে কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। শক্তির একটি ভিডিয়োও প্রকাশ্যে আসে। সেই ভিডিয়োতে অশালীন মন্তব্য করতে শোনা যায় শক্তিকে। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার আনলাইন।
শক্তির ভিডিয়োটি প্রকাশ্যে এলে তাঁকে বলিপা়ড়়া থেকে প্রায় বহিষ্কৃত করা হয়েছিল। শক্তি দাবি করেছিলেন এই ভিডিয়োটি অসত্য। ওই মহিলাই নাকি বার বার শক্তিকে হুমকি দিচ্ছিলেন বলে দাবি করেন অভিনেতা। হোটেলের ঘরে এই মহিলার সঙ্গে দেখা করতে না গেলে নাকি তিনি আত্মহত্যার ভয় দেখাতেন বলেও দাবি করেন শক্তি। পরে অবশ্য শক্তির বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ জোগাড় করতে না পারায় অভিনেতার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সরে যায়। তবে এর ফলে কেরিয়ারে বড় ক্ষতি হয় শক্তির।
বিবেকের দাবি, তাঁর ফোনে মোট ৪১ বার ফোন করেছিলেন সলমন। ঐশ্বর্যার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জন্য বিবেককে কেরিয়ারে ক্ষতির পাশাপাশি প্রাণও হারাতে হতে পারে বলেও হুমকি দিয়েছিলেন সলমন। এই বৈঠকে সলমনের বিরুদ্ধে মুখ খোলার পর বিবেকের কেরিয়ারের পতন শুরু হয়। বলিপাড়ার একাংশের মতে, সলমনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিলেন বলেই বিবেক তাঁর কেরিয়ারে এগিয়ে যেতে পারেননি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy