মন্ত্রী জানিয়েছেন এই টানেলগুলি তৈরি হলে ভারত-চিন সীমান্তে পৌঁছনোর যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ এবং দ্রুত হবে। ভারত এবং চিনের মাঝখানে রয়েছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বা লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি)। সুড়ঙ্গপথ বেয়ে সেই নিয়ন্ত্রণরেখায় সহজে এবং দ্রুত গতিতে পৌঁছে দেওয়া যাবে সেনা, অস্ত্র এমনকি, গোলা-বারুদও।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, এই সমস্ত টানেলের প্রত্যেকটিই তাই অত্যন্ত গুরুত্ববাহী। তবে এর মধ্যে অন্যতম প্রধান হল অটল টানেল। ৯.০২ কিলোমিটার দীর্ঘ এই টানেলের কাজ ২০২০ সালেই সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। ফলে গত এক বছর ধরে এই টানেলের মাধ্যমে ভারত-তিব্বতের মাঝে থাকা লাহুল-স্পিতি উপত্যকায় পৌঁছনোর কাজ অনেকটাই সহজ হয়েছে।
কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অবশ্য জানাচ্ছেন, ২০১৪ সাল থেকে সীমান্ত সংক্রান্ত পরিকাঠামো বৃদ্ধির ব্যাপারে চেষ্টা করে চলেছে মোদী সরকার। তার জন্য ঢালাও বরাদ্দও বৃদ্ধি করা হয়েছে গত ন’বছরে। ২০১৩-১৪ সালে এর জন্য ৩৭৮২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল, ২০২৩-২৪ অর্থ বর্ষে সেই বরাদ্দ চার গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৩৮৭ কোটি টাকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy