সাজানো-গোছানো ঝাঁ-চকচকে শহর। ঘড়ির কাঁটা মেপে চলতে-ফিরতে অভ্যস্ত সকলেই। জাপান বললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে চেরিফুলের স্নিগ্ধ সৌন্দর্য, সবুজ গন্ধওয়ালা মাচা চা, রঙিন উজ্জ্বল কিমোনো। আর খাদ্যরসিক হলে সুশি, টেম্পুরা, স্টিকি রাইস, কিমবাপের মতো খাবারের খনি। জাপানের অধিকাংশ শহরের চেহারা বড় নিখুঁত, নিটোল।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে নতুন দর্শক এবং নতুন আয়ের উৎস তৈরি করার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন ২০১৯ সালে। এক ব্রিটিশ পর্যটক এই হোটেলে থাকার সময় লাইভস্ট্রিম করার পর জাপানি যুবকের মাথায় আসে এই বিষয়টি। আশি রোওকানে আসা অতিথিদের কাছে প্রস্তাব দেওয়া হয়, তাঁরা যদি লাইভস্ট্রিম করতে সম্মত হন তা হলে মাত্র ১০০ ইয়েন ভাড়া দিতে হবে।
প্রেমের হোটেলগুলিতে খুঁজে পাওয়া যায় নাটকীয়তা। কক্ষগুলিতে প্রায়শই নিয়ন আলো, শরীর ডুবে যাওয়া গদির বিছানা, বিলাসবহুল শৌচালয় থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপযুক্ত টিভি, ‘কারাওকে রুম’ ইত্যাদি থাকে। এর বিশেষ ভাবে নকশা করা ঘরগুলি প্রাপ্তবয়স্কদের কামনা-বাসনা তৃপ্ত করার সেরা উপায় বললে অত্যুক্তি হয় না।
কোনও কোনও হোটেলে সাধারণ ঘরের সঙ্গেই বিশেষ কিছু ঘর আলাদা করা থাকে, যেখানে ঘণ্টার হিসাবে ভাড়া নেওয়া হয়। নিভৃত সময় যাপনের সমস্ত উপকরণ কামরাতেই মজুত থাকে। অনেক সময় ক্লান্ত মানুষ একটু বিশ্রাম নেওয়ার জন্যও পা দেন হোটেলগুলিতে। আবার কেউ কেউ যান শুধু সেই অদ্ভুত থিমড ঘরগুলো দেখতে। আপনিও চাইলে যেতে পারেন শুধুমাত্র দেখার জন্য। এক ঘণ্টার জন্যও ভাড়া পাওয়া যায় হোটেলের ঘর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy