Advertisement
২৪ মার্চ ২০২৫
Turkish-Kurdish Conflict

৪০ হাজারের রক্তে লেখা স্বাধীনতার স্বপ্নে দাঁড়ি! এর্ডোগানের চালে থামবে কুর্দদের ‘তুর্কি নাচন’?

স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখা কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) জেলবন্দি নেতা আবদুল্লাহ ওকালানের জোড়া আহ্বান ঘিরে হইচই। পিকেকের নিরস্ত্রীকরণ এবং তুরস্কের সঙ্গে মিশে যাওয়ার কথা বলেছেন তিনি।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৩ মার্চ ২০২৫ ০৭:৩৪
Share: Save:
০১ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

পশ্চিম এশিয়ায় স্বাধীন কুর্দিস্তান তৈরির স্বপ্নে ইতি? থামতে চলেছে কয়েক দশক ধরে চলা স্বাধীনতার যুদ্ধ? কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) জেলবন্দি নেতা আবদুল্লা ওকালানের আহ্বান ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে এই জল্পনা। পিকেকের সশস্ত্র যোদ্ধাদের হাতিয়ার ছেড়ে তুরস্কে মিশে যাওয়ার ডাক দিয়েছেন তিনি। স্বাধীন কুর্দিস্তানের স্বপ্ন দেখা তরুণ-তরুণীরা তাঁর ডাকে সাড়া দিলে পশ্চিম এশিয়ার রাজনীতি যে অন্য খাতে বইবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

০২ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

১৯৯৯ সালে আবদুল্লাকে অপহরণ করে জেলে পোরেন তুর্কি গুপ্তচরেরা। তার পর আর সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি তিনি। কিন্তু মজার বিষয় হল গত ২৬ বছর ধরে কয়েদ থাকা সত্ত্বেও কুর্দ জনজাতির মধ্যে তাঁর প্রভাব এতটুকু কমেনি। উল্টে আবদুল্লার দেখানো স্বাধীনতার স্বপ্ন বুকে বয়ে নিয়ে স্বশস্ত্র লড়াই চালিয়ে গিয়েছে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি। বিদ্রোহী গোষ্ঠীটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও ছিলেন গারদে থাকা এই কুর্দ নেতা।

০৩ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

এ-হেন আবদুল্লার গলাতেই চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি শোনা গিয়েছে সম্পূর্ণ উল্টো সুর। জেলে বসে পিকেকের সহযোদ্ধাদের জন্য বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি। সেখানে রয়েছে হাতিয়ার ছেড়ে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসার আহ্বান। শুধু তা-ই নয়, স্বাধীন কুর্দিস্তান তৈরির বদলে তুরস্কে মিশে যাওয়ার কথাও বলেছেন তিনি। ফলে পশ্চিম এশিয়ায় কুর্দদের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম বন্ধ হওয়ার আশা উজ্জ্বল হয়েছে। অন্য দিকে একে তুরস্কের বড় জয় হিসাবেই দেখছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকেরা।

০৪ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

গত কয়েক দশক ধরে চলা কুর্দিস্তান সশস্ত্র আন্দোলনে সরকারি হিসাবে প্রাণ গিয়েছে ৪০ হাজারের বেশি মানুষের। তবে শুধুমাত্র আবদুল্লার আহ্বানে শান্তি ফেরার বিষয়টি অনিশ্চিত। কারণ, কুর্দ রাজনীতির অভ্যন্তরে বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। আর তাই পিকেকে হাতিয়ার ত্যাগ করলেই যে সমস্ত সমস্যার সমাধান হবে, এমনটা নয়। তুরস্ক এবং কুর্দ জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে সম্পর্ক পুনঃনির্ধারণ করা বেশ কঠিন বলেই মনে করেন বিশ্লেষকদের একাংশ।

০৫ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

ওকালানের আহ্বানকে কেন্দ্র করে একের পর এক ঘটনাপ্রবাহ দেখা গিয়েছে, যার গভীর রাজনৈতিক এবং সামরিক প্রভাব রয়েছে। তুর্কি আইনপ্রণেতাদের দাবি, ঐতিহাসিক, সামাজিক এবং আদর্শগত প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি। আন্তর্জাতিক ভাবে সশস্ত্র গোষ্ঠীটিকে বিচ্ছিন্ন করার দীর্ঘ দিন ধরেই চেষ্টা চালিয়ে আসছে আঙ্কারা। সেখানে যে তারা ১০০ শতাংশ সফল, এ বার তার ইঙ্গিত মিলেছে।

০৬ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

উল্লেখ্য, আবদুল্লার ওই মন্তব্যের পর এ বছরের ১ মার্চ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে পিকেকে। সূত্রের খবর, বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেন তাদের এগ্‌জ়িকিউটিভ কমিটির সদস্যেরা। সেখানেই যুদ্ধবিরতি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। পশ্চিম এশিয়ার কান্দিল পাহাড় কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির শক্ত ঘাঁটি হিসাবে চিহ্নিত। সেখান থেকেই এত দিন লড়াই পরিচালনা করছিলেন পিকেকের সামরিক নেতৃত্ব।

০৭ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

ঐহিত্যগত ভাবে ওকালানের আদর্শে দীক্ষিত হলেও পিকেকের সামরিক নেতারা এত দিন স্বাধীন ভাবেই লড়াই পরিচালনা করছিলেন। তাঁদের নেওয়া যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে দলের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে। কিন্তু তার পরও আপাতত সংঘর্ষ থামায় অহিংস পথে কুর্দিস্তান সমস্যার সমাধান হওয়ার একটা ইঙ্গিত মিলেছে।

০৮ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

অন্য দিকে এই ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তায়িপ এর্ডোগান। ওকালানের আহ্বানকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘পিকেকের সামনে একটা ঐতিহাসিক সুযোগ এসেছে। সন্ত্রাসবাদী তকমা গা থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে পারবে তারা। পিকেকের নিরস্ত্রীকরণ এবং বিলুপ্তি কুর্দিস্তান সমস্যার স্থায়ী সমাধানের রাস্তা খুলে দেবে।’’ এ ব্যাপারে রাজনৈতিক সমাধানের দরজা খোলা রয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্ট এর্ডোগান।

০৯ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির উপর দ্বিমুখী চাপ বজায় রাখছে তুরস্ক প্রশাসন। তাঁদের প্রাথমিক লক্ষ্য সামরিক দিক থেকে এই গোষ্ঠীটিকে দুর্বল করা। দ্বিতীয়ত, তাঁদের অভিমুখ নির্বাচনী রাজনীতির দিকে ঘুরিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে আঙ্কারা। এ ব্যাপারে অন্য কুর্দ রাজনৈতিক দলগুলিকে নিজেদের দিকে টানতে গত কয়েক বছরে একাধিক কূটনৈতিক চাল দিয়েছেন এর্ডোগান প্রশাসনের শীর্ষকর্তারা।

১০ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

আবদুল্লার আহ্বান পুরোপুরি বাস্তবায়িত হলে অনেক দূর বিস্তৃত হবে তুরস্কের আন্তর্জাতিক সীমান্ত। সে ক্ষেত্রে পশ্চিম এশিয়ার মানচিত্রে বড় বদল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। পিকেকের নিরস্ত্রীকরণ সম্পূর্ণ অন্য খাতে নিয়ে যেতে পারে তুরস্ক ও সিরিয়ার সম্পর্ক। বিশেষত, সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) এবং পিপল্‌স প্রোটেকশন ইউনিটের (ওয়াইপিজ়ি) সঙ্গে আঙ্কারের সমীকরণ বদলের রয়েছে প্রভূত সম্ভাবনা।

১১ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

এসডিএফ এবং ওয়াইপিজ়িকে বরাবরই পিকেকের সহযোগী গোষ্ঠীর তকমা দিয়ে এসেছে তুরস্ক। এ ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আঙ্কারার চূড়ান্ত মতপার্থক্য রয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরেই ওয়াশিংটনের সমর্থন পেয়ে আসছে ওয়াইপিজ়ি। কারণ, পশ্চিম এশিয়া থেকে ইসলামিক স্টেট জঙ্গি গোষ্ঠীকে নির্মূল করার হাতিয়ার হিসাবে তাদের বোড়ে হিসাবে ময়দানে নামিয়েছে আমেরিকা। অন্য দিকে যুক্তরাষ্ট্রের এ হেন পদক্ষেপে নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে তুরস্ক।

১২ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

এই পরিস্থিতিতে কুর্দিস্তান প্রশ্নে আঙ্কারা নিজের অবস্থান বদল করলে বৃহত্তর আঞ্চলিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে আমেরিকা এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে থাকা ‘উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংগঠন’ (নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজ়েশন বা নেটো) শক্তি জোটের সামনে অন্য রাস্তা খুলে যাবে। ফলে সিরিয়ায় হ্রাস পাবে তুরস্কের সামরিক অভিযানের সংখ্যা। এতে মানবিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন সেখানকার বাসিন্দারা। তবে ওই এলাকা জটিল কূটনীতির ঘোলাজলে পড়বে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকেরা।

১৩ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

পাশাপাশি, পিকেকের নিরস্ত্রীকরণে ইরাকের সঙ্গেও বদলাবে তুরস্কের সম্পর্ক। কারণ, আরব মুলুকটির উত্তরাঞ্চলকে একরকম কব্জাই করে ফেলেছে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি। এই অবস্থায় সার্বভৌমত্ব বজায় রাখতে আঙ্কারার শরণাপন্ন হয় বাগদাদ। এর পরই সেখানে সামরিক অভিযানের ঝাঁজ বৃদ্ধি করে তুর্কি সেনা। ফলে কুর্দ জাতিগোষ্ঠীর প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন বাগদাদের রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক সেনাকর্তারা।

১৪ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি পিকেকে ভেঙে যায় বা দুর্বল হয়, তা হলে পশ্চিম এশিয়ায় বদলে যাবে বেশ কয়েকটি দেশের রাজনৈতিক এবং সামরিক অঙ্ক। সেই তালিকায়, তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরাক ছাড়াও রয়েছে ইজ়রায়েল। আঞ্চলিক সংঘাতে কুর্দদের বহু বার ব্যবহার করেছেন ইহুদিরা। কুর্দিস্তানকে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলির মাঝে একটা অদৃশ্য দেওয়াল হিসাবে এত দিন দেখে এসেছে তেল আভিভ। সেই কৌশল এ বার পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হবে তারা।

১৫ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

বিশ্লেষকদের দাবি, আগামী দিনে তুরস্কের মধ্যে কুর্দদের রাজনৈতিক এবং সামাজিক ভাবে এককাট্টা হওয়ার আরও সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, সাংস্কৃতিক এবং আর্থিক অধিকার ফিরে পেতে চাইছেন তাঁরা। এ নিয়ে লম্বা সময় ধরে পশ্চিম এশিয়ার এই জনজাতির মধ্যে রয়েছে নানা অভিযোগ। ফলে পিকেকের নিরস্ত্রীকরণের পর তাদের সঙ্গে আঙ্কারার আলোচনা পরিচালনা করার পদ্ধতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে ব্যর্থ হলে ফের হাতিয়ার তুলে নিতে পারে স্বাধীনতাপ্রেমী কুর্দরা।

১৬ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

কুর্দিস্তান নিয়ে অশান্তি চিরতরে থামাতে তুরস্ককে একটি স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান দিতে হবে। সেটা না হলে কুর্দ জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি হতাশা ফের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের দিকে পরিচালিত হতে পারে। পিকেকের যোদ্ধাদের মূলধারার তুর্কি সমাজের অন্তর্ভুক্ত করার কাজটি বেশ কঠিন। পাশাপাশি, ক্ষতিগ্রস্ত কুর্দ সম্প্রদায়ভুক্তদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে। এর জন্য যে বিপুল খরচের প্রয়োজন রয়েছে, আঙ্কারা তা করতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা।

১৭ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

তুরস্কের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল কুর্দ জাতিভুক্তদের আইনি এবং সাংবিধানিক অধিকার প্রদান। এর জন্য সংবিধান সংশোধনের রাস্তায় হাঁটতে হবে আঙ্কারাকে। শুধু তা-ই নয়, তুর্কি সমাজে কুর্দদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব বেশ সংবেদনশীল বিষয়। ফলে আনুষ্ঠানিক ভাবে আঙ্কারা এই জাতিগোষ্ঠীকে সংখ্যালঘু তকমা দেবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। পাশাপাশি, শিক্ষা এবং শাসন ব্যবস্থায় কুর্দ ভাষার ব্যবহার এবং সুনির্দিষ্ট একটি এলাকায় রাজনৈতিক স্বায়ত্তশাসনের মতো দাবি মানতে হতে পারে এর্ডোগান প্রশাসনকে।

১৮ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

দ্বিতীয়ত, কান্দিল পাহাড়ের গুপ্ত ঘাঁটিতে থাকা পিকেকের সামরিক নেতৃত্বের মনোভাব নিয়েও যথেষ্ট প্রশ্ন রয়েছে। ওকালানকে প্রতীকী নেতা হিসাবে মেনে নিয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করছেন তাঁরা। কিন্তু, এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তাঁদের। ফলে পিকেকের সামরিক নেতৃত্ব নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়া আদৌ মেনে নেবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। এতে গররাজি হওয়ার তাঁদের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে গোটা শান্তি প্রক্রিয়ায় যে জল পড়বে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

১৯ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

তা ছাড়া কুর্দ জনজাতি এবং রাজনৈতিক দলগুলির উপরে অত্যাচার চালানোর অভিযোগ রয়েছে তুরস্কের বিরুদ্ধে। একের পর এক রাজনৈতিক নেতাকে কারাবন্দি করে কুর্দদের ‘পিপল্‌স ইকুয়ালিটি অ্যান্ড ডেমোক্রেসি পার্টি’কে দুর্বল করেছে আঙ্কারা। পশ্চিম এশিয়ার জাতিগোষ্ঠীভুক্তরা যে বিষয়টি ভুলে গিয়েছেন, এমন নয়। তাঁদের বড় অংশের মনে তুরস্কের প্রতি ঘৃণা লুকিয়ে রয়েছে।

২০ ২০
Turkish-Kurdish Conflict

পশ্চিম এশিয়ার মোট চারটি এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে কুর্দ জাতিভুক্তেরা। সেগুলি হল, দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্ক, ইরাকের উত্তর অংশ, উত্তর-পশ্চিম ইরান এবং উত্তর সিরিয়া। কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি হাতিয়ার ত্যাগ করলে সিরিয়ার বড় অংশ আঙ্কারায় যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি এলাকাগুলি এখনই এর্ডোগান কব্জা করতে পারবেন বলে মানতে নারাজ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকেরা।

সব ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy