‘রোম্যান্সিং উইথ লাইফ’ আত্মজীবনীতে দেব আনন্দ জিনাতের প্রতি তাঁর দুর্বলতার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন। কিন্তু অভিনেত্রীর এই বিষয়ে কোনও ধারণাই ছিল না। তিনি দেব আনন্দকে সহ-অভিনেতা হিসাবেই শ্রদ্ধা করতেন। জিনাত আমন ছাড়াও সুরাইয়া, কল্পনা কার্তিক, মোনা সিংহ প্রমুখ অভিনেত্রীর সঙ্গেও তাঁর সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুষো শোনা গিয়েছে।
পরিচালক রাম গোপাল বর্মা এক সময় তাঁর প্রতিটি ছবিতে উর্মিলাকে নায়িকা হিসাবে বেছে নিতেন। সিনেমার সেট ছাড়াও বহু জায়গায় তাঁদের একসঙ্গে দেখা যেত। দু’জনের মধ্যে কেউই নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে কোনও দিন প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। কিন্তু অভিনয় জগতের শীর্ষে থাকা উর্মিলার কেরিয়ারে হঠাৎ ছন্দপতন ঘটে। পাপারাৎজিদের মতে, রাম গোপালও তাঁর কোনও ছবিতে উর্মিলাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দিতেন না। ফলে নায়িকার হাতে কাজও কমে যেতে থাকে।
শুধু উর্মিলা মাতন্ডকরই নন, অন্তরা মালির সঙ্গেও রাম গোপালের সম্পর্ক ছিল। রাম গোপাল পরিচালিত ‘মস্ত’, ‘রোড’, ‘কোম্পানি’, ‘ডরনা মনা হ্যায়’ ছবিতে অন্তরাকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত কোনও ছবিই বক্স অফিসে জায়গা করে নিতে পারেনি। পরে রাম গোপাল বর্মা প্রযোজিত একটি ছবিতে মূল চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ মেলে অন্তরার। কিন্তু লাভের লাভ কিছুই হয় না। অন্তরাও নিজেকে সিনেমার জগৎ থেকে ধীরে ধীরে সরিয়ে নিতে থাকেন।
অভিনেত্রী সুস্মিতা সেন বলিউড জগতে পা রাখেন ‘দস্তক’ ছবির মাধ্যমে। মহেশ ভট্ট সেই ছবির পরিচালক হওয়ার সূত্রে ফিল্মের সেটেই তাঁর সঙ্গে বিক্রম ভট্টের পরিচয় হয়। তাঁদের অন্তরঙ্গ সম্পর্কের কথা তখন বি-টাউনের সকলের মুখে মুখে। স্ত্রী অদিতির সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ হিসাবে বিক্রম অবশ্য তাঁর সঙ্গে সুস্মিতার বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ককেই দায়ী করেছেন।
অভিনেত্রী হুমা কুরেশিকে বলিউডের পর্দায় প্রথম দেখা যায় অনুরাগ কাশ্যপের ছবিতে। এমনকি, তাঁদের দু’জনকে একসঙ্গে বহু অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছে। কানাঘুষো শোনা যায়, স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে টানাপড়েন চলাকালীনই হুমার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করেন পরিচালক। তবে এক সাক্ষাৎকারে হুমা জানিয়েছেন, অনুরাগ শুধু মাত্রই তাঁর ভাল বন্ধু।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy