সে দিন থেকেই আঁচল স্থির করেন, তাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব নেবেন। তাদের জন্য রান্না করে খাবার নিয়ে যেতে শুরু করেন তিনি। প্রথমে ৫-৬ জন বাচ্চাকে খাওয়াতেন, এখন সেই সংখ্যাটা প্রায় ২০০। আশেপাশের লোকেদের থেকে কিছু সাহায্যও পান তিনি। ‘মিলস ফর হ্যাপিনেস’ নামে নিজের একটা স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খুলেছেন। তাঁর স্বপ্ন এমন ৫০০০ শিশুর মুখে রোজ খাবার পৌঁছে দেওয়া।
ক্যানসার হয়েছে জানলেই মানুষ আর্থিক এবং মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েন। সেখানে নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে হয়েও যে ভাবে মনে জোরে বস্তির বাচ্চাদের মুখে খাবার তুলে দিচ্ছেন তিনি, সে জন্য কখনও হার না মানা আঁচলকে কুর্নিশ জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকেরাও। যে হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে, সেখান থেকে তাঁকে সম্মানিত করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy