ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অধরা থেকে যায় বরুণের। তবে হাল ছাড়েননি। পুণের এমআইটি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হন। সেই ভর্তির টাকা জোগাড় করে দিয়েছিলেন বরুণের বন্ধুরাই। প্রথম সিমেস্টারে কলেজের মধ্যে সেরা হওয়ায় স্কলারশিপ পেয়েছিলেন বরুণ। সেই স্কলারশিপের টাকা দিয়েই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শেষ করেন বরুণ। তাঁর এই কঠিন সময়ের সঙ্গী ছিলেন বন্ধুরা। বই কেনা হোক, বা টিউশন তাঁরা সকলে মিলে বরুণের সেই টাকা দিয়েছিলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy