শুধু দেশের নয়, পড়শি দেশের এক উঠতি মডেলকেও নিজের ছবিতে সুযোগ করে দেন দেব। ১৯৯৩ সালে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ের জন্য ভারতে এসেছিলেন সেই মডেল। দেবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর সেই পাকিস্তানি মডেলের ঝুলিতে চলে আসে দেবের প্রযোজনা সংস্থা ‘নবকেতন ফিল্মস’-এর আসন্ন ছবিটি। কারণ দেবও তাঁর আগামী ছবির জন্য নতুন মুখের সন্ধান করছিলেন।
দেব ও তাঁর সম্পর্কের সমীকরণ কেমন ছিল তা জানাতে গিয়ে অনীতা বলেন, বন্ধনহীন, খোলামেলা ছিল তাঁদের রসায়ন। এমন কোনও সম্পর্ক ছিল না যা তাঁদের মধ্যে তৈরি হয়নি। এক জন স্নেহশীল দাদা, দায়িত্ববান বাবা যেমন হন, তেমনই ছিলেন দেব। প্রেমিকের ভূমিকাতেই দেব ছিলেন অনবদ্য। প্রতিটি সম্পর্কের গভীরতা তাঁকে অনুভব করিয়েছিলেন পরিচালক। অনীতা খোলসা করেন তাঁদের সম্পর্কের গল্প।
বলিউডের অন্দরমহলে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছিল অনীতা-দেবের সম্পর্কের গুঞ্জন। অনীতার বয়স তখন পঁচিশের কোঠায়। আর দেব প্রৌঢ়ত্বের উপান্তে। বাহাত্তুরে দেবকে যে কোনও ভূমিকাতেই গ্রহণ করতে দ্বিধাবোধ ছিল না, খোলাখুলি সেই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন অনীতা। নায়িকার কথায়, ‘‘দেব আনন্দকে আমি যে কোনও ভূমিকায় গ্রহণ করতে পারতাম— প্রেমিক, মা, বাবা বা ভাই। মানুষ যে ভাবেই দেখুক, কোনও কিছুতেই আমার আপত্তি নেই।”
দেবের সঙ্গে সম্পর্ক, ধীরে ধীরে বলিউডে পরিচিত মুখ হয়ে ওঠার মাঝেই হঠাৎ করে অনীতার নাম জড়ায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে। একটি ভুল তাঁর সমগ্র কেরিয়ার ডুবিয়ে দেয়। বলিউডের নানা দিকে চর্চা শুরু হয়। দাউদ-অনীতাকে প্রায়ই একসঙ্গে দেখা যেত বিভিন্ন জায়গায়। শোনা যায় দাউদ সেই সময় অনীতার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy