ভোক্তা মূল্য সূচকের নিরিখে মুদ্রাস্ফীতির হার প্রকাশ করে জাতীয় পরিসংখ্যান অফিস (ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিক্স অফিস বা এনএসও)। এই কেন্দ্রীয় সংস্থা জানিয়েছে, এ বছরের সেপ্টেম্বরে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির হার ৯.২৪ শতাংশে পৌঁছেছে। অগস্টে যা ছিল ৫.৬৬ শতাংশ। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে খাদ্যে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৬.৬২ শতাংশ।
গত ৯ অক্টোবর মুদ্রানীতি কমিটির বৈঠকের পর আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, ‘‘আমরা মুদ্রাস্ফীতির হারের দিকে কড়া ভাবে নজর রাখছি। এটিকে আমাদের শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’’ কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের ডেপুটি গভর্নর মাইকেল দেবব্রত পাত্র জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতিতে চলতি অর্থবর্ষে মূদ্রাস্ফীতির হার গড়ে ৪.৫ শতাংশ থাকবে। যা আগেই পূর্বাভাসে বলেছিল আরবিআই।
অন্য দিকে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ে মুখ খুলেছেন পটনা আইআইটির অর্থনীতির অধ্যাপক রাজেন্দ্র পরামাণিক। তাঁর যুক্তি, ‘‘আগামী দিনে মূল্যবৃদ্ধির হারে আরও ঊর্ধ্বগতি দেখা যেতে পারে। কারণ, পশ্চিম এশিয়ায় যুদ্ধ শুরু হওয়ায় বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেলের দর বাড়তে শুরু করেছে। পাশাপাশি, সংঘর্ষের জেরে পণ্যের জোগান বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’’
খুচরো মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকারকে খোঁচা দিতে ছাড়েনি কংগ্রেস। শতাব্দীপ্রাচীন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গে এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ‘‘গরিবদের জন্য রেশন ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষকে ক্ষুধায় বিশ্বগুরু বানিয়ে ফেলেছেন। বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ১০৫ নম্বর স্থানে রয়েছে ভারত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy