Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
Shoaib Malik Sania Mirza

অন্য সম্পর্কে নাকি শোয়েব! এর মধ্যে সানিয়ার সঙ্গে বাড়িও বদলেছিলেন তিনি

দুবাইয়ের পাম জুমেইরাহ আইল্যান্ড এলাকার একটি বিলাসবহুল বাড়িতে থাকতেন শোয়েব-সানিয়া। পরবর্তী কালে, আবার বাড়ি বদল করেন এই জুটি।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২২ ১৬:৪১
Share: Save:
০১ ২০
ভারতের জনপ্রিয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা এবং পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক শোয়েব মালিক— ২০১০ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এই জুটি। ১২ বছর একসঙ্গে ঘর করার পর তাঁদের সম্পর্ক নাকি ভাঙনের পথে! বিভিন্ন মহলে এমনই কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে।

ভারতের জনপ্রিয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা এবং পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ক শোয়েব মালিক— ২০১০ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এই জুটি। ১২ বছর একসঙ্গে ঘর করার পর তাঁদের সম্পর্ক নাকি ভাঙনের পথে! বিভিন্ন মহলে এমনই কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে।

০২ ২০
সূত্রের খবর, সানিয়া এবং শোয়েব এখন আর একসঙ্গে থাকছেন না। তাঁদের একমাত্র সন্তান ইজহান মির্জা মালিককে যদিও তাঁরা একসঙ্গেই দেখাশোনা করছেন বলে জানা গিয়েছে।

সূত্রের খবর, সানিয়া এবং শোয়েব এখন আর একসঙ্গে থাকছেন না। তাঁদের একমাত্র সন্তান ইজহান মির্জা মালিককে যদিও তাঁরা একসঙ্গেই দেখাশোনা করছেন বলে জানা গিয়েছে।

০৩ ২০
কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, অন্য কোনও মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে শোয়েবের। খেলার জগতে শোয়েব-সানিয়ার জুটি সকলের পছন্দের। শুধু খেলার মাঠেই নয়, ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের সঙ্গে সব সময় তিক্ততার একটি অদৃশ্য অবয়ব বিরাজমান।

কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, অন্য কোনও মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে শোয়েবের। খেলার জগতে শোয়েব-সানিয়ার জুটি সকলের পছন্দের। শুধু খেলার মাঠেই নয়, ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের সঙ্গে সব সময় তিক্ততার একটি অদৃশ্য অবয়ব বিরাজমান।

০৪ ২০
দুই দেশের গণ্ডি পেরিয়ে তাঁরা যে এক ছাদের তলায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে রয়েছেন, তা সকলের মন কাড়ে।

দুই দেশের গণ্ডি পেরিয়ে তাঁরা যে এক ছাদের তলায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে রয়েছেন, তা সকলের মন কাড়ে।

০৫ ২০
দু’জনকেই খেলার সূত্রে বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে যেতে হয়। তাই যাতায়াতের সুবিধার জন্য তাঁরা থাকার জন্য দুবাইকেই বেছে নিয়েছিলেন।

দু’জনকেই খেলার সূত্রে বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে যেতে হয়। তাই যাতায়াতের সুবিধার জন্য তাঁরা থাকার জন্য দুবাইকেই বেছে নিয়েছিলেন।

০৬ ২০
পাম জুমেইরাহ আইল্যান্ড এলাকার একটি বিলাসবহুল বাড়িতে থাকতেন তাঁরা।

পাম জুমেইরাহ আইল্যান্ড এলাকার একটি বিলাসবহুল বাড়িতে থাকতেন তাঁরা।

০৭ ২০
পরবর্তী কালে, আবার ঠিকানা বদলাতে হয় শোয়েব-সানিয়াকে। কিন্তু দুবাই শহর ছাড়তে পারেননি এই জুটি।

পরবর্তী কালে, আবার ঠিকানা বদলাতে হয় শোয়েব-সানিয়াকে। কিন্তু দুবাই শহর ছাড়তে পারেননি এই জুটি।

০৮ ২০
এক সাক্ষাৎকারে সানিয়া জানান, তিনি যত দিন দুবাইয়ে থেকেছেন, এক মুহূর্তে জন্যও অনুভব করেননি যে তিনি ভারত থেকে দূরে রয়েছেন।

এক সাক্ষাৎকারে সানিয়া জানান, তিনি যত দিন দুবাইয়ে থেকেছেন, এক মুহূর্তে জন্যও অনুভব করেননি যে তিনি ভারত থেকে দূরে রয়েছেন।

০৯ ২০
সানিয়া মনে করেন, সন্তানদের বেড়ে ওঠার জন্য দুবাই আদর্শ জায়গা। এই শহর ভিন্ন সংস্কৃতির ভাবধারা বহন করে যে তার মধ্যে সন্তানরা বড় হয়ে উঠলে তাঁদের জীবন আরও রঙিন হয়ে উঠবে।

সানিয়া মনে করেন, সন্তানদের বেড়ে ওঠার জন্য দুবাই আদর্শ জায়গা। এই শহর ভিন্ন সংস্কৃতির ভাবধারা বহন করে যে তার মধ্যে সন্তানরা বড় হয়ে উঠলে তাঁদের জীবন আরও রঙিন হয়ে উঠবে।

১০ ২০
বিলাসবহুল ভিলা ছেড়ে আসার কারণও জানিয়েছেন সানিয়া। ছেলের পড়াশোনা সূত্রেই নতুন বাড়িতে এসেছেন শোয়েব-সানিয়া।

বিলাসবহুল ভিলা ছেড়ে আসার কারণও জানিয়েছেন সানিয়া। ছেলের পড়াশোনা সূত্রেই নতুন বাড়িতে এসেছেন শোয়েব-সানিয়া।

১১ ২০
দুবাইয়ের এই নতুন বাড়ি রাজপ্রাসাদের থেকে কোনও অংশে কম নয়। সাদা রঙে মোড়া পুরো বাড়িটির বাহিরমহলই যেন প্রশান্তির বার্তা বয়ে আনে।

দুবাইয়ের এই নতুন বাড়ি রাজপ্রাসাদের থেকে কোনও অংশে কম নয়। সাদা রঙে মোড়া পুরো বাড়িটির বাহিরমহলই যেন প্রশান্তির বার্তা বয়ে আনে।

১২ ২০
বাড়ির ভিতরে নজর দিলেও চমকে যেতে হয়। এক একটি ঘর এক এক রকম ভাবে সাজিয়েছেন তাঁরা।

বাড়ির ভিতরে নজর দিলেও চমকে যেতে হয়। এক একটি ঘর এক এক রকম ভাবে সাজিয়েছেন তাঁরা।

১৩ ২০
বসার ঘরে সাদা, গোলাপি এবং নীল রঙের সোফা রয়েছে। জানলা রয়েছে দেওয়ালের অধিকাংশ জুড়ে। কাচের জানলায় সাধারণত সাদা এবং গোলাপি রঙের পর্দা টাঙানো রয়েছে। ঘরের সিলিংয়ে রয়েছে নজরকাড়া ঝাড়বাতিও।

বসার ঘরে সাদা, গোলাপি এবং নীল রঙের সোফা রয়েছে। জানলা রয়েছে দেওয়ালের অধিকাংশ জুড়ে। কাচের জানলায় সাধারণত সাদা এবং গোলাপি রঙের পর্দা টাঙানো রয়েছে। ঘরের সিলিংয়ে রয়েছে নজরকাড়া ঝাড়বাতিও।

১৪ ২০
বাড়ির সিঁড়িটিও পুরনো দিনের বাড়ির ধাঁচে বানানো। সিঁড়ির ধাপগুলো সবুজ কার্পেটে ঢাকা। সানিয়া মাঝেমধ্যেই ছবি তোলার জন্য বাড়ির এই কোণকে বেছে নেন।

বাড়ির সিঁড়িটিও পুরনো দিনের বাড়ির ধাঁচে বানানো। সিঁড়ির ধাপগুলো সবুজ কার্পেটে ঢাকা। সানিয়া মাঝেমধ্যেই ছবি তোলার জন্য বাড়ির এই কোণকে বেছে নেন।

১৫ ২০
ডাইনিং রুমেও ধরা পড়ে এলাহি ব্যাপার। সাদা রঙের টেবিল ঘিরে রয়েছে কালো রঙের চেয়ার। টেবিলের উপরে রয়েছে ফুলদানিও।

ডাইনিং রুমেও ধরা পড়ে এলাহি ব্যাপার। সাদা রঙের টেবিল ঘিরে রয়েছে কালো রঙের চেয়ার। টেবিলের উপরে রয়েছে ফুলদানিও।

১৬ ২০
বাড়ির আনাচে কানাচে রাখা রয়েছে গাছের টব। দেওয়ালের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেছে নিয়েছেন আসবাবপত্রও।

বাড়ির আনাচে কানাচে রাখা রয়েছে গাছের টব। দেওয়ালের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেছে নিয়েছেন আসবাবপত্রও।

১৭ ২০
চলতি বছরে ইউএস ওপেনে খেলে অবসর নেবেন বলে জানিয়েছিলেন সানিয়া। কিন্তু চোটের কারণে এ বারের ইউএস ওপেনে খেলতেই পারবেন না সানিয়া মির্জা। তাতে বদলে গিয়েছে অবসরের ভাবনাও।

চলতি বছরে ইউএস ওপেনে খেলে অবসর নেবেন বলে জানিয়েছিলেন সানিয়া। কিন্তু চোটের কারণে এ বারের ইউএস ওপেনে খেলতেই পারবেন না সানিয়া মির্জা। তাতে বদলে গিয়েছে অবসরের ভাবনাও।

১৮ ২০
বর্তমানে অবশ্য সকলের নজর এসে পড়েছে শোয়েব-সানিয়ার সম্পর্কের উপর। গুঞ্জন আরও বেড়েছে সানিয়ার ইনস্টাগ্রামে একটি স্টোরি নিয়ে।

বর্তমানে অবশ্য সকলের নজর এসে পড়েছে শোয়েব-সানিয়ার সম্পর্কের উপর। গুঞ্জন আরও বেড়েছে সানিয়ার ইনস্টাগ্রামে একটি স্টোরি নিয়ে।

১৯ ২০
ইনস্টাগ্রামে একটি স্টোরিতে সানিয়া লেখেন, “ভাঙা হৃদয় কোথায় যায়? ঈশ্বর খুঁজতে।”

ইনস্টাগ্রামে একটি স্টোরিতে সানিয়া লেখেন, “ভাঙা হৃদয় কোথায় যায়? ঈশ্বর খুঁজতে।”

২০ ২০
ছেলের সঙ্গে একটি ছবিও পোস্ট করেন তিনি। তাতে দেখা যাচ্ছে, মায়ের নাকের উপর চুমু খাচ্ছে সানিয়া-পুত্র ইজহান। সেই সঙ্গে সানিয়া লেখেন, “যে মুহূর্তগুলো কঠিন সময় পার করে দেয়।”

ছেলের সঙ্গে একটি ছবিও পোস্ট করেন তিনি। তাতে দেখা যাচ্ছে, মায়ের নাকের উপর চুমু খাচ্ছে সানিয়া-পুত্র ইজহান। সেই সঙ্গে সানিয়া লেখেন, “যে মুহূর্তগুলো কঠিন সময় পার করে দেয়।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE