3 unsold players in IPL Auction has been impressing in the Big Bash League dgtl
URL Copied
খেলা
আইপিএলে দলই পাননি, সেই তারকারাই মাতাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ
নিজস্ব প্রতিবেদন
২৭ জানুয়ারি ২০২০ ১০:২৯
Advertisement
১ / ১০
গত ডিসেম্বরে হওয়া আইপিএল নিলামে অস্ট্রেলিয়ার পেসার প্যাট কামিন্সের দর উঠেছিল সাড়ে ১৫ কোটি টাকা। গ্লেন ম্যাকওয়েল, ক্রিস মরিস, নেথান কুল্টার-নাইলের মতো বিদেশিরাও পেয়েছেন ভাল দর। কিন্তু, অনেক বিদেশি আবার থেকে গিয়েছেন অবিক্রিত। যাঁদের কেউ কেউ চলতি বিগ ব্যাশ লিগে তুলছেন ঝড়। কাড়ছেন নজর। যেন বার্তা দিচ্ছেন যে, নিলামে না নিয়ে ভুলই করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা।
২ / ১০
ডি’আর্কি শর্টের আইপিএল নিলামে বেস প্রাইস ছিল এক কোটি টাকা। কিন্তু তাঁকে নিতে আগ্রহ দেখায়নি কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি। বিগ ব্যাশ লিগে অবশ্য স্বমহিমায় দেখা গিয়েছে অজি অলরাউন্ডারকে। হোবার্ট হারিকেনসের হয়ে সাত ম্যাচে ৪১.৩৩ গড়ে ২৪৮ রান করেছেন তিনি। স্ট্রাইক রেট ১২৮.৪৯। যাতে রয়েছে একটা সেঞ্চুরি ও দুটো হাফ-সেঞ্চুরি।
Advertisement
Advertisement
৩ / ১০
ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলিংয়েও সাফল্য পেয়েছেন এই চায়নাম্যান। ১৭.৫০ গড়ে নিয়েছেন ছয় উইকেট। স্ট্রাইক রেট ১২! শেষ দুই ম্যাচে তিনি সেরাও হয়েছেন। তার মধ্যে একটিতে ৭০ বলে অপরাজিত ছিলেন ১০৩ রানে। যাতে ছিল তিনটি চার ও সাতটি ছয়।
৪ / ১০
ভারতে তিন ম্যাচের একদিনের সিরিজের দলে ছিলেন ২৯ বছর বয়সি এই ওপেনার। কিন্তু কোনও ম্যাচে সুযোগ পাননি। দেশে ফিরে গত ২৪ জানুয়ারি বল হাতে ভেলকি দেখিয়েছেন। ২১ রানে নিয়েছেন পাঁচ উইকেট নিয়ে স্পিনার হিসেবেও ম্যাচ জিতিয়েছেন।
Advertisement
৫ / ১০
ডি’আর্কি শর্টের মতো অ্যালেক্স হেলসও ওপেনার। তফাত হল, হেলস হলেন ইংল্যান্ডের ক্রিকেটার। আইপিএল নিলামে তাঁরও বেস প্রাইস ছিল ১ কোটি টাকা। কিন্তু কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি তাঁকে নেয়নি। বিগ ব্যাশ লিগে সিডনি থান্ডারের হয়ে তিনি রীতিমতো ধারাবাহিক।
৬ / ১০
এ বারের বিগ ব্যাশ লিগে এখনও পর্যন্ত ১৩ ম্যাচে ৩৬.৫৪ গড়ে ৪০২ রান করেছেন হেলস। স্ট্রাইক রেট ১৪১.০৫। চারটি হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর। এই মরসুমে পারথে পারথ স্কর্চার্সের বিরুদ্ধে ৫৯ বলে ৮৫ তাঁর সর্বাধিক। তবে সেই ম্যাচে জেতেনি তাঁর দল।
৭ / ১০
গত ২৪ জানুয়ারি হোবার্ট হারিকেনসের বিরুদ্ধে ৪২ বলে ৬৩ রান করেন হেলস। যাতে ছিল পাঁচটি চার ও চারটি ছয়। যদিও সতীর্থদের সাহায্য পাননি তিনি। ফলে হেরে যায় তাঁর দল। হেলসের ধারাবাহিকতা সত্ত্বেও সিডনি এই মুহূর্তে রয়েছে ষষ্ঠ স্থানে। দল জিতেছে পাঁচটি ম্যাচে, হেরেছে সাতটিতে।
৮ / ১০
শন মার্শ ২০০৮ সালে আইপিএলের প্রথম সংস্করণে সবচেয়ে বেশি রান করে জিতেছিলেন অরেঞ্জ ক্যাপ। এ বারের নিলামে তাঁর বেস প্রাইস ছিল দেড় কোটি টাকা। কিন্তু কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি তাঁকে নিতে চায়নি। যদিও বিগ ব্যাশ লিগে মেলবোর্ন রেনেগেডসের হয়ে এই বছর অসাধারণ ফর্মে রয়েছেন তিনি।
৯ / ১০
এখনও পর্যন্ত প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী তিনি। ১২ ম্যাচে তিনি ৩৭.৪১ গড়ে করেছেন ৪৪৯ রান। স্ট্রাইক রেট ১২৪.০৩। এখনও পর্যন্ত তিনটি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। ১০ জানুয়ারি মেলবোর্ন স্টার্সের বিরুদ্ধে ৬৩ রানই তাঁর সর্বাধিক।
১০ / ১০
জিওফ মার্শের ছেলে সোজা ব্যাটে খেলতে পছন্দ করেন। হাতে রয়েছে বড় শটও। আইপিএলে কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের জার্সিতে একসময় সাড়াও ফেলেছিলেন ব্যাট হাতে। কিন্তু, তাঁর আইপিএল কেরিয়ারের দরজা এই মুহূর্তে বন্ধই দেখাচ্ছে।