Advertisement
E-Paper

দারুণ জিতেও বায়ার্ন বিদ্ধ রবেন-কাঁটায়

বেসিকতাসের বিরুদ্ধে শুরুতেই অবশ্য সুবিধে পেয়ে গিয়েছিল বায়ার্ন। বেসিকতাসের ভিদা মাত্র ১৬ মিনিটে লাল কার্ড দেখায় পুরো সময়টাই দশ জনে খেলে তারা।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৪:৩১
নায়ক: জোড়া গোল করে মুলার ও লেয়নডস্কি। ছবি: গে়টি ইমেজেস

নায়ক: জোড়া গোল করে মুলার ও লেয়নডস্কি। ছবি: গে়টি ইমেজেস

বায়ার্ন মিউনিখ ৫ :  বেসিকতাস ০

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুরন্ত জয়ের রাতেই অশান্তির আগুন বায়ার্ন মিউনিখ শিবিরে। আরয়েন রবেন-কে শুরু থেকে নামাননি বায়ার্ন ম্যানেজার জাপ হেঙ্কস। তাতেই রবেন-দের শ্রদ্ধেয় গুরুর নতুন ইনিংসের মধুচন্দ্রিমার সুর কেটে গিয়েছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে ইস্তানবুলের দল বেসিকতাসের বিরুদ্ধে ৫-০ জেতে বায়ার্ন। এ নিয়ে হেঙ্কসের অধীনে চলতি মরসুমে চানা ১৪টি ম্যাচ জিতল তারা।

কিন্তু ম্যাচের পরে রবেন-কে প্রথম একাদশে না থাকা নিয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলে দেন, ‘‘যদি আমি এখন নিজের মনের কথা খুলে বলতে যাই, তা হলে কাল আমাকে কার্ল হেন্‌জ রুমেনিগের অফিসে যেতে হবে।’’ তাঁর এই মন্তব্য থেকেই অশান্তি ছড়াতে শুরু করে। হেঙ্কস শুধু রবেন নয়, থিয়াগো এহং ফ্র্যাঙ্ক রিবেরি-কেও বেঞ্চে রেখে দল নামান। রবেনের মতো বাকি দু’জনও খুব প্রসন্ন হয়েছেন বলে মনে হয় না। কিন্তু হেঙ্কস তাঁর সিদ্ধান্তে অটল। তিনি জেনেই গিয়েছেন, ছোটখাটো বিদ্রোহ শুরু হয়ে গিয়েছে। তার পরেও বলেছেন, ‘‘আমি যা ভাল মনে করি, সেটাই করি। সেই সিদ্ধান্ত সকলের গ্রহণ করাই উচিত।’’

বেসিকতাসের বিরুদ্ধে শুরুতেই অবশ্য সুবিধে পেয়ে গিয়েছিল বায়ার্ন। বেসিকতাসের ভিদা মাত্র ১৬ মিনিটে লাল কার্ড দেখায় পুরো সময়টাই দশ জনে খেলে তারা। সেই সুযোগ পুরো পুরো কাজে লাগিয়ে পাঁচ গোল করে বায়ার্ন। থোমাস মুলার এবং রবার্ট লেয়নডস্কি দু’টি করে গোল করেন। একটি গোল করেন কিংগসলে কোম্যান। জেতার পরে মুলার বলেছেন, ২০১৩ সালের সেই ত্রিমুকুট জয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর ক্ষমতা রয়েছে তাঁদের দলের। বেসিকতাস-কে চূর্ণ করার পরে তাঁদের কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়া কার্যত নিশ্চিত। পাঁচ গোলের ব্যবধান মিটিয়ে ইস্তানবুলের দলের পক্ষে ফিরে আসা প্রায় অসম্ভব। মুলার-কে জিজ্ঞেস করা হয়, ২০১৩-র মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, বুন্দেশলিগা এবং জার্মান কাপ জিতে ত্রিমুকুট লাভ সম্ভব কি না। মুলার বলেন, ‘‘সব কিছুই সম্ভব।’’ যদিও হেঙ্কস এই তর্কের মধ্যে এখনই ঢুকতে চান না। তিনি বলেছেন, ‘‘এ সব তুলনা সাংবাদিকদের সৃষ্টি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অনেক কঠিন টুর্নামেন্ট এবং আমাদের উন্নতি করে যেতে হবে। সকলেই দেখেছে, প্রথমার্ধে আমরা মোটেও ভাল খেলতে পারিনি।’’ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে হেঙ্কস যোগ করেন, ‘‘প্রথমার্ধে আমাদের খেলায় কোনও তীব্রতা ছিল না। হাফটাইমের আগে গোল হওয়ায় স্বস্তি ফেরে, তার পর দ্বিতীয়ার্ধে অন্য বায়ার্ন-কে দেখা গিয়েছে।’’ শেষে ম্যানেজার অবশ্য দলের প্রশংসা করেই বলেছেন, ‘‘পরের দিকে দারুণ কয়েকটি গোল আমরা করেছি এবং দারুণ ফুটবল খেলতে পেরেছি।’’

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুরন্ত জয়ের রাতেই অশান্তির আগুন বায়ার্ন মিউনিখ শিবিরে। আরয়েন রবেন-কে শুরু থেকে নামাননি বায়ার্ন ম্যানেজার জাপ হেঙ্কস। তাতেই রবেন-দের শ্রদ্ধেয় গুরুর নতুন ইনিংসের মধুচন্দ্রিমার সুর কেটে গিয়েছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে ইস্তানবুলের দল বেসিকতাসের বিরুদ্ধে ৫-০ জেতে বায়ার্ন। এ নিয়ে হেঙ্কসের অধীনে চলতি মরসুমে চানা ১৪টি ম্যাচ জিতল তারা।

কিন্তু ম্যাচের পরে রবেন-কে প্রথম একাদশে না থাকা নিয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলে দেন, ‘‘যদি আমি এখন নিজের মনের কথা খুলে বলতে যাই, তা হলে কাল আমাকে কার্ল হেন্‌জ রুমেনিগের অফিসে যেতে হবে।’’ তাঁর এই মন্তব্য থেকেই অশান্তি ছড়াতে শুরু করে। হেঙ্কস শুধু রবেন নয়, থিয়াগো এহং ফ্র্যাঙ্ক রিবেরি-কেও বেঞ্চে রেখে দল নামান। রবেনের মতো বাকি দু’জনও খুব প্রসন্ন হয়েছেন বলে মনে হয় না। কিন্তু হেঙ্কস তাঁর সিদ্ধান্তে অটল। তিনি জেনেই গিয়েছেন, ছোটখাটো বিদ্রোহ শুরু হয়ে গিয়েছে। তার পরেও বলেছেন, ‘‘আমি যা ভাল মনে করি, সেটাই করি। সেই সিদ্ধান্ত সকলের গ্রহণ করাই উচিত।’’

বেসিকতাসের বিরুদ্ধে শুরুতেই অবশ্য সুবিধে পেয়ে গিয়েছিল বায়ার্ন। বেসিকতাসের ভিদা মাত্র ১৬ মিনিটে লাল কার্ড দেখায় পুরো সময়টাই দশ জনে খেলে তারা। সেই সুযোগ পুরো পুরো কাজে লাগিয়ে পাঁচ গোল করে বায়ার্ন। থোমাস মুলার এবং রবার্ট লেয়নডস্কি দু’টি করে গোল করেন। একটি গোল করেন কিংগসলে কোম্যান। জেতার পরে মুলার বলেছেন, ২০১৩ সালের সেই ত্রিমুকুট জয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটানোর ক্ষমতা রয়েছে তাঁদের দলের। বেসিকতাস-কে চূর্ণ করার পরে তাঁদের কোয়ার্টার ফাইনালে যাওয়া কার্যত নিশ্চিত। পাঁচ গোলের ব্যবধান মিটিয়ে ইস্তানবুলের দলের পক্ষে ফিরে আসা প্রায় অসম্ভব। মুলার-কে জিজ্ঞেস করা হয়, ২০১৩-র মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, বুন্দেশলিগা এবং জার্মান কাপ জিতে ত্রিমুকুট লাভ সম্ভব কি না। মুলার বলেন, ‘‘সব কিছুই সম্ভব।’’ যদিও হেঙ্কস এই তর্কের মধ্যে এখনই ঢুকতে চান না। তিনি বলেছেন, ‘‘এ সব তুলনা সাংবাদিকদের সৃষ্টি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অনেক কঠিন টুর্নামেন্ট এবং আমাদের উন্নতি করে যেতে হবে। সকলেই দেখেছে, প্রথমার্ধে আমরা মোটেও ভাল খেলতে পারিনি।’’ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে হেঙ্কস যোগ করেন, ‘‘প্রথমার্ধে আমাদের খেলায় কোনও তীব্রতা ছিল না। হাফটাইমের আগে গোল হওয়ায় স্বস্তি ফেরে, তার পর দ্বিতীয়ার্ধে অন্য বায়ার্ন-কে দেখা গিয়েছে।’’ শেষে ম্যানেজার অবশ্য দলের প্রশংসা করেই বলেছেন, ‘‘পরের দিকে দারুণ কয়েকটি গোল আমরা করেছি এবং দারুণ ফুটবল খেলতে পেরেছি।’’

Robert Lewandowski Thomas Muller Bayern Munich Football Arjen Robben UEFA Champions League
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy