ইস্টবেঙ্গল দল। -ফাইল চিত্র।
দুর্গাপুজোর আগাম শুভেচ্ছা আনন্দ উৎসবেসাতে সাত করে ২০ বছর পর বরদোলুই ট্রফি খেলতে গেল ইস্টবেঙ্গল। ইতিমধ্যেই গুয়াহাটি পৌঁছে গিয়েছে দল। এই মুহূর্তে ক্লাবগুলোর সামনে আর কোনও ট্রফি নেই। আই লিগ হতে পরের বছর। ফেডারেশন কাপ কবে হবে তারও ঠিক নেই। এমন অবস্থায় সামনে রয়েছে শুধু ইন্ডিয়ান সুপার লিগ। দলকে সচল রাখতে তাই বরদোলুই ট্রফিই বেছে নিল ইস্টবেঙ্গল।
ইস্টবেঙ্গল শেষ এই ট্রফি খেলেছিল ১৯৯৬এ। সে বার মোহনবাগানের কাছে ২-০ গোলে হেরে রানার্স হয়েই শেষ করতে হয়েছিল। গ্রুপ-বি তে এ বার ইস্টবেঙ্গলের প্রতিপক্ষ অসম স্টেট ইলেকট্রিসিটি বোর্ড, বঙ্গোবি অগ্রগামী ক্লাব (বাংলাদেশ) ও ইউনাইটেড সিকিম। ২২ সেপ্টেম্বর বঙ্গোবি অগ্রগামী। দ্বিতীয় ম্যাচ ২৪ সেপ্টেম্বর ইউনাইটেড সিকিমের বিরুদ্ধে। ২৬ সেপ্টেম্বর খেলবে অসম স্টেট ইলেকট্রিসিটি বোর্ডের বিরুদ্ধে । ২৯ সেপ্টেম্বর সেমিফাইনাল ও ৩০ সেপ্টেম্বর ফাইনাল।
দেখে নেওয়া যাক বরদোলুইয়ে ইস্টবেঙ্গলের ইতিহাস
১৯৬৮-চ্যাম্পিয়ন-পি দে (অধিনায়ক)
১৯৬৯-রানাস-থঙ্গরাজ (অধিনায়ক)
১৯৭২-চ্যাম্পিয়ন-সুধীর কর্মকার (অধিনায়ক)-পিকে বন্দ্যোপাধ্যায় (কোচ)
১৯৭৩-চ্যাম্পিয়ন-স্বপন সেনগুপ্ত (অধিনায়ক)-পিকে বন্দ্যোপাধ্যায় (কোচ)
১৯৭৮-চ্যাম্পিয়ন-সুরজিৎ সেনগুপ্ত (অধিনায়ক-অরুণ ঘোষ (কোচ)
১৯৮৫-সেমিফাইনাল-বলাই মুখোপাধ্যায় (অধিনায়ক)-শ্যাম থাপা (কোচ)
১৯৮৬-সেমিফাইনাল-তরুণ দে (অধিনায়ক)-শ্যাম থাপা (কোচ)
১৯৯১-রানার্স-বিকাশ পাজি (অধিনায়ক)-নইমুদ্দিন (কোচ)
১৯৯২-চ্যাম্পিয়ন-কুলজিৎ সিংহ (অধিনায়ক)-অমল দত্ত (কোচ)
১৯৯৩-সেমিফাইনাল-ইলিয়াস পাসা (অধিনায়ক)-শ্যামল বন্দ্যোপাধ্যায় (কোচ)
১৯৯৬-রানার্স-এ সর্ভানান (অধিনায়ক)-মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য (কোচ)
তথ্য-ইস্টবেঙ্গল
আরও খবর
অল-উইন রেকর্ড নিয়েই সাতে সাত ইস্টবেঙ্গলের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy