Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
Sports News

সেনেগাল লিগ কাপ ফাইনালে স্টেডিয়ামের দেওয়াল ধসে মৃত্যু আট সমর্থকের

লিগ কাপের ফাইনালের ৯০ মিনিট শেষ হয়েছিল ১-১ গোলে। অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধে গোল করে এগিয়ে যায় এমব্যোর। ২-১ গোলে ম্যাচ হেরে যায় উইনিয়ম স্পোর্টিভো। ম্যাচ শেষের বাঁশি বাজতেই শুরু হয়ে যায় ঝামেলা। এই পরিস্থিতি থেকে বেঁচে ফেরা মাবা দিওপ হারিয়ে এসেছেন তাঁর বন্ধুকে।

এই দেওয়ালটিই ভেঙে পড়েছে স্টেডিয়ামের। ছবি: এএফপি।

এই দেওয়ালটিই ভেঙে পড়েছে স্টেডিয়ামের। ছবি: এএফপি।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ১৬ জুলাই ২০১৭ ১৮:০৫
Share: Save:

সেনেগালের রাজধানী ডাকার-এর ঘটনা। দেম্বা দিওপ স্টেডিয়ামে খেলা চলছিল লিগ কাপ ফাইনালের। ম্যাচ শেষেই শুরু হয় ঝামেলা। সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের ঝামেলা বড় আকাড় নিতেই কাদানে গ্যাস ছাড়তে শুরু করে পুলিশ। তাতেই শুরু হয়ে যায় ধাক্কাধাক্কি। দম বন্ধ করা পরিবেশ থেকে বাঁচতে দেওয়া চপকে বেরতে যান সমর্থকরা। তখনই ধসে পড়ে সেই দেওয়াল। যাতে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে আট জনের। আহত ৪৯। অ্যাম্বুলেন্স ও দমকল দ্রুত চলে আসায় মৃতের সংখ্যা বাড়ানো থেকে আটকানো গিয়েছে বলে মনে করছে স্থানীয় প্রশাসন।

আরও খবর: ভারতীয় ক্রিকেটে ফিরতে চান অনুরাগ ঠাকুর

লিগ কাপের ফাইনালের ৯০ মিনিট শেষ হয়েছিল ১-১ গোলে। অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধে গোল করে এগিয়ে যায় এমব্যোর। ২-১ গোলে ম্যাচ হেরে যায় উইনিয়ম স্পোর্টিভো। ম্যাচ শেষের বাঁশি বাজতেই শুরু হয়ে যায় ঝামেলা। এই পরিস্থিতি থেকে বেঁচে ফেরা মাবা দিওপ হারিয়ে এসেছেন তাঁর বন্ধুকে। কিন্তু সেই অবস্থায় উপস্থিত বুদ্ধির জোড়ে অনেককেই বাঁচিয়ে দিয়েছেন তিনি। পরে এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘হঠাৎ করে যখন দেওয়ালটা ভেঙে পড়ল তখনই বুঝে গিয়েছিলাম, কাছের কাউকে কাউকে হারিয়ে ফেলেছি। কারণ পুরো দেওয়ালটা মানুষের উপর এসে পড়েছিল।’’

কিছুদিন আগেই হিলসবোরো দুর্ঘটনার রায় দিয়েছে সেখানকার আদালত। ছ’জনকে দোষী সাব্যস্তও করেছে। তার পরই এই ঘটনা যেন আবারও উসকে দিল ফুটবল মাঠে দুর্ঘটনার ভয়ঙ্কর সব স্মৃতি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Football League Cup Senegal
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE