E-Paper

দ্য ব্রুইনকে চোখের জলে বিদায় পেপের

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে ম্যান সিটিতে যোগ দেন দ্য ব্রুইন। ২০১১-’১২ মরসুম থেকেই ইপিএলে শাসক ম্যান সিটি। আটবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এতিহাদের ক্লাব।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২২ মে ২০২৫ ০৬:৫৯
আবেগ: বিদায়বেলায় দ্য ব্রুইনকে নিয়ে উচ্ছ্বাস সতীর্থদের।

আবেগ: বিদায়বেলায় দ্য ব্রুইনকে নিয়ে উচ্ছ্বাস সতীর্থদের। ছবি: রয়টার্স।

বোর্নমুথের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে দুরন্ত জয়। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের টেবলের তৃতীয় স্থানে ম্যাঞ্চেস্টার সিটি। কিন্তু মঙ্গলবার রাতে এতিহাদ স্টেডিয়ামে উৎসবের বদলে বিষাদের সুর। ম্যান সিটির জার্সিতে আর কখনও এই মাঠে খেলতে দেখা যাবে না কেভিন দ্য ব্রুইনকে। সমর্থকদের সঙ্গে কাঁদলেন পেপ গুয়ার্দিওলাও।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে ম্যান সিটিতে যোগ দেন দ্য ব্রুইন। ২০১১-’১২ মরসুম থেকেই ইপিএলে শাসক ম্যান সিটি। আটবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এতিহাদের ক্লাব। ম্যান সিটির ছ’বার খেতাব জয়ের নেপথ্যে অন্যতম কারিগর ছিলেন দ্য ব্রুইন। এর মধ্যে রয়েছে টানা চারবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজিরও। ২০২২-’২৩ মরসুমে ইন্টার মিলানকে হারিয়ে ম্যান সিটির প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন লিগ জয়ের নেপথ্যেও ছিলেন দ্য ব্রুইন। এ ছাড়াও ম্যান সিটিকে পাঁচ বার লিগ কাপ এবং দু’বার এফএ কাপ জিতিয়েছেন তিনি। দ্য ব্রুইনই ছিলেন ম্যান সিটির মাঝমাঠের হৃদ‌্‌পিণ্ড।

বোর্নমুথের বিরুদ্ধে ম্যাচ শুরু হওয়ার আগে অন্ধকার এতিহাদ স্টেডিয়ামের জায়ান্ট স্ক্রিনে যখন ফুটে উঠেছিল তাঁর খেলার অসংখ্য স্মরণীয় মুহূর্তের ছবি, আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন দ্য ব্রুইন। স্ত্রী, সন্তানদের নিয়ে মাঠে নেমে তিনি বলেছেন, ‘‘চেষ্টা করেছি, আবেগ দিয়ে সৃজনশীল ফুটবল খেলতে। ক্লাবের সকলেই আমাকে সেরাটা উজাড় করে দিতে সাহায্য করেছে। আমি গর্বিতও এ রকম সতীর্থদের পেয়ে।’’ প্রিয় ছাত্রকে বিদায় জানানোর সময় কেঁদে ফেলেন গুয়ার্দিওলা। ম্যান সিটি ম্যানেজার বলেছেন, ‘‘এই দিনটা আমাদের কাছে অত্যন্ত দুঃখের। সব সময় তোমার অভাব অনুভব করব।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

EPL Manchester City

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy