• শ্যুটিং
মোহনবাগানে সনি ও কাতসুমি ডাউন দ্য মিডল ঢুকে এসে জোরালো শটে গোল করে যায়। তবে জেজে ও ডাফি বক্সের ভিতর যতটা ভয়ঙ্কর বক্সের বাইরে থেকে ততটা নয়।৮/১০
ইস্টবেঙ্গল অ্যাটাকিং থার্ডে ডিকার বাঁ পায়ের দূরপাল্লার শট মিসাইলের মতো যায়। রবিন সিংহও এই গোত্রে পড়বে। প্লাজা, ওয়েডসনের পায়েও কিন্তু ভাল শট রয়েছে।৯/১০
• হেড
এরিয়াল বল বা সেট পিস থেকে বক্সে বল ভেসে এলে জেজের স্পট জাম্প এবং টাইমিং কাজে আসবে। দু’টো দলের মধ্যে যা সবার চেয়ে ভাল। তবে বাগানের বাকিরা এই জায়গায় পিছিয়ে।৬/১০
লাল-হলুদে রবিন ও ওয়েডসন বেশ ভাল হেডার। এক্স ফ্যাক্টর রক্ষণ থেকে সেট পিসের সময় বুকেনিয়ার হেডিংও। ইস্টবেঙ্গল এই জায়গায় বেশ এগিয়ে।৭/১০
• ড্রিবলিং
বক্সের মধ্যে জেজের টার্নিং ও ড্রিবলিং দুরন্ত। বাগানের সনি, কাতসুমিও উইং ধরে বা ডাউন দ্য মিডল ড্রিবল করতে করতে গোলের মুখ খুলে ফেলে। ৭/১০
ইস্টবেঙ্গলের ওয়েডসন ও প্লাজা চিতা বাঘের মতো ক্ষিপ্র। বিপক্ষের ডিফেন্সিভ থার্ডে ওদের ড্রিবলিংটাও বেশ। সেখানে বাগান ডিফেন্সের রিটার্ন টার্নিংটা খুব একটা ভাল নয়। রবিনরা এর ফায়দা তুলবে। ৭/১০
• ডিস্ট্রিবিউশন
এই জায়গায় সনি নর্ডি একাই একশো। দুর্দান্ত স্কিমার। বলে বলে ১৫-২০ গজের পাস বাড়ায়। কাতসুমি, জেজেও তাই। যা ফিনিশ করে ডাফি। বাগান এগিয়ে এই জায়গায়। ৮/১০
ইস্টবেঙ্গল এই জায়গায় পিছিয়ে থাকবে। ওয়েডসন ভাল পাসার হলেও সব বল ফাইনাল পাস করতে গিয়ে মিসপাস করে। লাল-হলুদ অ্যাটাকিং থার্ডে বাকিরা সে রকম ভাল পাসার নয়। ৬/১০
• সেট পিস
স্কোরিং জোনে কাতসুমি বা সনির নেওয়া সেট পিস ঘুরিয়ে দিতে পারে ম্যাচের পরিস্থিতি। বলে বলে তিন কাঠিতে অব্যর্থ নিশানায় বল পাঠায় বাগানের এই দু’জন। ৮/১০
ইস্টবেঙ্গলে এই জায়গায় ডিকা কিছুটা কার্যকর। কিছুটা ওয়েডসন। রবিন বা প্লাজা এখনও দর্শনীয় কিছু করে দেখাতে পারেনি। ৬/১০
• মার্কশিট
মোহনবাগান-৩৭/৫০
ইস্টবেঙ্গল-৩৫/৫০
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy