World Cup 2019: High profile exclusions from each team dgtl
Rishabh Pant
বিশ্বকাপে সুযোগ না পাওয়া বিভিন্ন দেশের এই ক্রিকেটারদের দল হারাতে পারে যে কোনও দলকেই
তাঁরা বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে সুযোগ পাননি। কিন্তু, নিজেদের দিনে যে কোনও ক্রিকেটারকে চ্যালেঞ্জ জানানোর ক্ষমতা আছে তাঁদের। সুযোগ না পাওয়া ক্রিকেটারদের নিয়ে দল তৈরি হলে তাঁরা কাঁপিয়ে দিত যে কোনও দলকে। কারা কারা ঠাঁই পেতে পারেন সেখানে। দেখে নেওয়া যাক এক ঝলকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ১৫:৩৬
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৪
তাঁরা বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে সুযোগ পাননি। কিন্তু, নিজেদের দিনে যে কোনও ক্রিকেটারকে চ্যালেঞ্জ জানানোর ক্ষমতা আছে তাঁদের। সুযোগ না পাওয়া ক্রিকেটারদের নিয়ে দল তৈরি হলে তাঁরা কাঁপিয়ে দিত যে কোনও দলকে। কারা কারা ঠাঁই পেতে পারেন সেখানে। দেখে নেওয়া যাক এক ঝলকে।
০২১৪
ঋষভ পন্থ: ভারতীয় দলের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানটির দিকে এই মুহূর্তে অনেকের নজর রয়েছে। ঋষভের ব্যাটিং দক্ষতা নিয়ে কোনও প্রশ্নই নেই। তাঁকে বাদ দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন অনেকেই।
০৩১৪
অম্বাতী রায়ুডু: বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে রায়ুডুর সুযোগ পাওয়া এক সময় প্রায় নিশ্চিত ছিল। কিন্তু, শেষ মুহূর্তে সুযোগ পাননি। মিডল অর্ডারে রায়ুডুর ব্যাটিং নিঃসন্দেহে বড় ভরসা যে কোনও দলের।
০৪১৪
সুনীল নারাইন: দেশের হয়ে ৬৫টি একদিনের ম্যাচ খেলা নারাইন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দলে সুযোগ পাননি। কিন্তু, নারাইনের মতো অলরাউন্ডার এই মুহূর্তে খুব কমই আছেন। ইনিংস শুরু করতে পারেন, আবার নারাইনের বোলিং নিয়ে কোনও সন্দেহই নেই।
০৫১৪
পিটার হ্যান্ডসকম্ব: অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানটি এখনও পর্যন্ত ২১টি ম্যাচ খেলেছেন। ব্যাটিং হাতটাও বেশ ভাল। মিডল অর্ডারে দ্রুত রান তুলতে পারেন।
০৬১৪
আসিফ আলি: পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানটি ১১টি একদিনের ম্যাচ খেলেছেন। এখনও পর্যন্ত মাত্র একটি হাফ সেঞ্চুরি করলেও নির্বাচকদের বিশেষ নজর আছে তাঁর দিকে। অনেকের মতে, ঠিক মতো সুযোগ পেলে দলকে ভরসা দিতে পারেন।
০৭১৪
টিম সেইফার্ট: নিউজিল্যান্ডের উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যানটিকে মূলত মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে নেওয়া যেতে পারে। দেশের হয়ে মাত্র তিনটি একদিনের ম্যাচ খেললেও, বিভিন্ন টি ২০ লিগে চমকপ্রদ পারফর্ম্যান্স রয়েছে তাঁরা।
০৮১৪
ইমরুল কায়েস: বাংলাদেশের হয় ৭৮টি একদিনের ম্যাচ খেলা ব্যাটসম্যানটির গড় তিরিশের বেশি। প্রয়োজনে উইকেটরক্ষকের ভূমিকাও পালন করতে পারেন।
০৯১৪
শাপুর জাদ্রান: আফগানিস্তানের বাঁহাতি সিমারটির দখলে রয়েছে ৪৩টি উইকেট। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটও রয়েছে ভাল সাফল্য। তাঁকে দলে না রাখায় অবাক হয়েছিলেন অনেকেই।
১০১৪
মহম্মদ আমির: পাকিস্তানের বাঁহাতি বোলারটি খেলে ফেলেছেন পঞ্চাশটি একদিনের ম্যাচ। তাঁকে এক সময় পাকিস্তানের অন্যতম সেরা পেসার বলা হত। শুধু বল নয়, ব্যাট হাতেও প্রয়োজনে রান করার ক্ষমতা আছে।
১১১৪
দীনেশ চান্দিমল: শ্রীলঙ্কার অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ১৪৬টি একদিনের ম্যাচ খেলা চান্দিমলের ব্যাটিং গড় ৩২-এর বেশি। যদিও এ বার বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা দলে সুযোগ পাননি ডানহাতি ব্যাটসম্যানটি।
১২১৪
কিয়েরন পোলার্ড: ১০১টি একদিনের ম্যাচ খেলা ওয়েস্ট ইন্ডিজের অলরাউন্ডারটি বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পাননি। কিন্তু, বল-ব্যাট উভয় দিক থেকে পোলার্ডের মতো ক্রিকেটার দলের সম্পদ।
১৩১৪
ক্রিস মরিস: দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডার। ৩৪টি একদিনের ম্যাচ খেলেছেন। পেস বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ের হাতটাও মন্দ নয়।
১৪১৪
জোফ্রা আর্চার: এখনও পর্যন্ত কোনও আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেননি। বলা ভাল কোনও দেশের হয়ে খেলার সুযোগই পাননি। এক সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ইংল্যান্ড— দু’টি দলের দরজাই খোলা ছিল তাঁর সামনে। যদিও শেষ পর্যন্ত কোনও দলেই সুযোগ পাননি। মূলত বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবেই পরিচিত আর্চার।