পুলওয়ামা-কাণ্ডের পরে এ রাজ্য-সহ দেশের নানা প্রান্তে যে ভাবে ‘দেশপ্রেমের নামে’ মানুষকে হুমকি দেওয়া, মারধর ও গোলমালের ঘটনা ঘটছে, তা কড়া হাতে মোকাবিলায় প্রশাসনকে আগেই নির্দেশ দিয়েছেন মমতা।
নিরীহ কাশ্মীরি শালওয়ালা বা ছাত্রদের উপরে আক্রমণ কোনও ভাবেই জাতীয়তাবোধের বহিঃপ্রকাশ হতে পারে না বলে বৃহস্পতিবার বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে সিপিএমের শ্রমিক সংগঠন।
বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিংহ বৃহস্পতিবার অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় সরকার ধানের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য প্রতি কুইন্টালে ১৭৫০ টাকা ঘোষণা করলেও এ রাজ্যে কৃষকদের কাছ থেকে কুইন্টাল প্রতি অন্তত ৪০০ টাকা কম দামে ধান কেনা হচ্ছে।
১২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৯ সাল। সে দিন ছিল সরস্বতী পুজো। চৈতন্যধাম নবদ্বীপ থেকে কয়েকশো মাইল সুদূর দক্ষিণ ভারতের পুদুচেরির অরবিন্দ আশ্রমে এক ঐতিহাসিক যাত্রার সূচনা হচ্ছিল।
আজীবন গবেষণা ও সাহিত্যচর্চার সঙ্গে যুক্ত অশ্রুকুমার শেষ বয়সে কার্যত নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েছিলেন। আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে তিনি লিখেছিলেন, ‘পাড়ায় এখন পড়শি নেই, আছে ‘লোনলি ক্রাউড’। সবাই নিজের ফ্ল্যাটের মধ্যে নিঃসঙ্গ, একা; রাস্তা দিয়ে জনপ্রবাহ বয়ে যায়, কেউ কাউকে জানে না, চেনে না। পড়শি অবলুপ্তির পথে।’
এ দিন বললেন, ‘‘ওঁর কথাগুলোই স্মৃতি। আজ যদি বেঁচে থাকতেন জওয়ানদের মৃত্যুর খবর শুনে অস্থির হয়ে উঠতেন। কিন্তু দেশপ্রেমের নামে নিজের দেশের লোকেদের হুমকি দেওয়া, ভয় দেখানো দেখে কষ্ট পেতেন।”
দলীয় সূত্রে খবর, বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতায় তৃণমূলের মালদহের বাছাই করা কয়েকজন জেলা নেতৃত্ব ও ব্লক পর্যবেক্ষকদের নিয়ে বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাশাপাশি জেলার ব্লকগুলিতে সাংগঠনিক কাজকে আরও জোরাল করতে বেশ কয়েক জন নেতাকে বিভিন্ন ব্লকের দলীয় পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে কাজ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বক্সিরহাট সংলগ্ন অসমের গোলকগঞ্জের ছাগলিয়ায় বীর চিলা রায়ের ৫০৯ জন্মজয়ন্তী পালন করে গ্রেটার। সেই অনুষ্ঠানে গ্রেটার নেতা অনন্ত রায়ের (মহারাজ বলে পরিচিত) সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহারের বিজেপি নেতা হেমচন্দ্র বর্মণ।
বালুরঘাটের পুরনো বাসিন্দাদের স্মৃতি থেকে উঠে আসা ওই তথ্যের সঙ্গে বর্তমান প্রজন্ম ওয়াকিবহাল না হলেও অদ্ভূত ভাবে পুরনো সেই আবেগ কিন্তু আজও রয়েছে অবিচল। তাই আজও ২১ ফেব্রুয়ারির দিনটিতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন বালুরঘাটের প্রবীণদের সঙ্গে নবীন প্রজন্মও।
পর্যটনমন্ত্রীর দাবিকে চ্যালেঞ্চ করে অশোক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘রাজ্য সরকারের কাছে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা পাওনা আছে। যদি মন্ত্রী প্রমাণ করতে পারেন যে রাজ্য সরকার পুরসভাকে শত শত কোটি টাকা দিয়েছে তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। না পারলে ওনাকে রাজনীতি ছাড়তে হবে।
২০১৮ সালে সাঁওতালি ভাষায় অলচিকি লিপিতে এ রাজ্যের জঙ্গলমহলের পড়ুয়ারা প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে মুর্শিদাবাদের পড়ুয়া ৪৯ জন এই প্রথম সাঁওতালি ভাষায় অলচিকি লিপিতে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে, তারা সকলেই সাগরদিঘি ব্লকের চোরদিঘি হাইস্কুলের।