এ যেন গোদের উপর বিষফোঁড়া। একে নিম্নচাপের বৃষ্টিতে ভাসছে সুন্দরবন এবং উপকূল এলাকা। গ্রামীণ এলাকা তো বটেই জলমগ্ন জেলার একাধিক শহরের বহু এলাকাও। টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত সাধারণ জনজীবন। তার উপর এই পরিস্থিতিতেই বুধবার কোজাগরী পূর্ণিমা। সেই সময় শুরু হবে কটালও। ফলে ওই দিন নদী এবং সমুদ্রে জলস্ফীতির আশঙ্কা রয়েছে। তা নিয়েই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন সুন্দরবনবাসী।
চলতি বছরের মে মাসের শেষ দিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ওই অংশ ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের কবলে পড়েছিল। সেই সময় কটালের জলস্ফীতিতে ক্ষয়ক্ষতি আরও বৃদ্ধি পায়। সেই স্মৃতি এখনও তাজা নদী ও সমুদ্র তীরবর্তী এলাকার মানুষের মনে। রবিবার থেকে টানা বৃষ্টিতে ইতিমধ্যেই কাকদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা, নামখানা এবং সাগরের নিচু এলাকায় জল জমেছে। পাশাপাশি ডায়মন্ড হারবার, সোনারপুর, বারুইপুর এবং মহেশতলা পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডও জলমগ্ন।