Advertisement
০২ মে ২০২৪
Fake currency

জাল নোটের কারবার এবং ব্যাঙ্ক জালিয়াতিতে সবচেয়ে উপরে পশ্চিমবঙ্গ, বলছে কেন্দ্রীয় রিপোর্ট

এনসিআরবি রিপোর্ট অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে গত বছর জাল নোট এবং ভুয়ো ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত ৮২টি অভিযোগ সামনে উঠে এসেছিল। এর পরই তালিকায় নাম রয়েছে অসমের। অসমে ৭৫টি অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছিল।

রিপোর্ট অনুযায়ী মহারাষ্ট্র, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশও এই তালিকার উপরের দিকেই রয়েছে।

রিপোর্ট অনুযায়ী মহারাষ্ট্র, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশও এই তালিকার উপরের দিকেই রয়েছে। প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৭:৪৩
Share: Save:

সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে কেন্দ্রের ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো (এনসিআরবি)-র রিপোর্ট। আর সেই রিপোর্ট অনুযায়ী, গত বছরের মতো এই বছরেও কলকাতা ভারতের সব থেকে নিরাপদ শহর। আর এই নিয়ে পশ্চিমবঙ্গবাসীর গর্বের অন্ত নেই। তবে কলকাতার পাশাপাশি রাজ্যও এক তালিকার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছে।এনসিআরবি-র রিপোর্ট বলছে, গত বছর দেশের বাকি রাজ্যগুলির তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে বেশি জাল নোট এবং ব্যাঙ্ক জালিয়াতি সংক্রান্ত অপরাধের অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে।

এই রিপোর্ট অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে গত বছর জাল নোট এবং ব্যাঙ্ক জালিয়াতি সংক্রান্ত মোট ৮২টি অভিযোগ সামনে উঠে এসেছিল। পশ্চিমবঙ্গের পরই এই তালিকায় নাম রয়েছে অসমের। অসমে ৭৫টি অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছিল। তালিকায় তিন নম্বরে রয়েছে তামিলনাড়ু। অভিযোগের সংখ্যা ৬২।

এনসিআরবি-র রিপোর্ট অনুযায়ী মহারাষ্ট্র, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশও এই তালিকার উপরের দিকেই জায়গা করে নিয়েছে।

এনসিআরবি রিপোর্ট বলছে, ২০২১ সালে ভারতে মোট ৬৮৮টি জাল নোট এবং ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ নথিভুক্ত রয়েছে। প্রায় ২০ কোটির টাকার উপরে জাল নোট বাজেয়াপ্তও হয়েছে।

২০১৯ সালে ভারতে এই সংক্রান্ত নথিভুক্ত অপরাধের সংখ্যা ছিল ১,০৩৪টি। ২০২০ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬৩৭।

পশ্চিমবঙ্গের পাশ দিয়েই গিয়েছে বাংলাদেশ এবং নেপালের আন্তর্জাতিক সীমান্ত। আর এই কারণেই সীমান্ত দিয়ে প্রচুর জাল নোট এই রাজ্যে লেনদেন হয় বলেও স‌ংশ্লিষ্ট মহলের একাংশের দাবি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE