Advertisement
E-Paper

বিদ্যুতের দাবিতে কার্যালয়ে ভাঙচুর

বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে বৃহস্পতিবার ইসিএলের শ্রীপুর এরিয়া কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল শ্রীপুর হাটতলা উচ্চ বিদ্যালয়ের কিছু পড়ুয়ার বিরুদ্ধে। এ দিন সকাল ১১টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। অভিযোগ, ওই স্কুলের পড়ুয়ারা কার্যালয়ে ঢুকেই একটি পুরনো গাড়ি ও রোলার ভাঙচুর করে। এর পরে তারা কার্যালয়ের দরজায় আঘাত করতে থাকে। ইসিএলের নিরাপত্তারক্ষী ও জামুড়িয়ার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০১:৫৪

বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে বৃহস্পতিবার ইসিএলের শ্রীপুর এরিয়া কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠল শ্রীপুর হাটতলা উচ্চ বিদ্যালয়ের কিছু পড়ুয়ার বিরুদ্ধে। এ দিন সকাল ১১টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। অভিযোগ, ওই স্কুলের পড়ুয়ারা কার্যালয়ে ঢুকেই একটি পুরনো গাড়ি ও রোলার ভাঙচুর করে। এর পরে তারা কার্যালয়ের দরজায় আঘাত করতে থাকে। ইসিএলের নিরাপত্তারক্ষী ও জামুড়িয়ার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

পড়ুয়াদের দাবি, প্রায় মাসখানেক এলাকা বিদ্যুৎহীন। এই এলাকায় তাদের উচ্চ বিদ্যালয় ও দু’টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসিএলের দেওয়া বিদ্যুৎই ভরসা। বারবার বিদ্যুৎ নিয়ে এমন সমস্যা হলেও পুরনো ট্রান্সফর্মার বাতিল করে নতুন নিয়ে না আসায় সমাধান হচ্ছে না। ইসিএলকে তাদের সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প তহবিল থেকে বিদ্যালয়ের জন্য পৃথক ট্রান্সফর্মার বসাতে হবে।

ওই বিদ্যালয়ের সম্পাদক আব্দুস সাত্তার ভাঙচুরের ঘটনা মানতে চাননি। তিনি বলেন, “পড়ুয়ারা আমাদের সঙ্গে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়েছিল। আমরা এরিয়া কার্যালয়ের ভিতরে জিএম-এর সঙ্গে দেখা করতে যাই। তখন কিছু পড়ুয়া আবেগের বশে চিৎকার, চেঁচামিচি করলেও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি।” বহিরাগত কেউ এমন করে থাকতে পারে বলে তাঁর দাবি। তাঁর আরও বক্তব্য, “এই এলাকায় শত আবেদনের পরে বেশ কিছু খুঁটি পোঁতা হলেও বিদ্যুৎ দেয়নি সরকার। তাই ইসিএল ছাড়া কোনও উপায় নেই।”

এরিয়ার জিএম শেখর সুমন আবার বলেন, “এটি রাজ্য সরকারের দেখা উচিত। আমরা মানবিকতা দেখিয়ে বিনা খরচে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে চলেছি। মাত্রাতিরিক্ত সংযোগ ও এই বিদ্যুতেই নান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান চালানোর জেরে বারবার ট্রান্সফর্মার বিকল হয়ে যাচ্ছে। আমাদের কিছু করার নেই।” তাঁর আও দাবি, এলাকায় সচেতনতা গড়ে তোলার জন্য আবেদন বারবার জানিয়েও কোনও প্রতিকার হয়নি। সংস্থার সিএমডি-র কারিগরি সচিব নীলাদ্রি রায়ের কথায়, “বিকল হয়ে যাওয়া ট্রান্সফর্মার সারাই করে বসানো হবে। এ ছাড়া অন্য কোনও দাবি মেটানো সম্ভব নয়।”

jamuria electricity rampage
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy