তৃণমূলের রত্না দে নাগ ও কংগ্রেসের আব্দুল মান্নান। ছবি: তাপস ঘোষ।
দ্বিতীয় দিনে হুগলিতে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন পাঁচ প্রার্থী। বৃহস্পতিবার থেকে জেলায় মনোনয়পত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রথম দিন শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী তীর্থঙ্কর রায় তা জমা দেন। শুক্রবার কড়া নিরাপত্তায় মোড়া জেলাশাসকের দফতরে ঠিক ১২টার সময়ে মনোনয়ন জমা দিলেন হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী রত্না দে নাগ।
চুঁচুড়ার ঘড়ির মোড় থেকে দলীয় পতাকা-সহ মিছিল করে মনোনয়ন জমা দিতে আসেন প্রার্থী রত্না দে নাগ। সঙ্গে ছিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি তপন দাশগুপ্ত, চুঁচুড়ার বিধায়ক তপন মজুমদার, মন্ত্রী বেচারাম মান্না প্রমুখ। জেলাশাসক মনমীত নন্দার হাতে মনোনয়নপত্র জমা দেন রত্নাদেবী। একই ভাবে ওই লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএমএল (লিবারেশন)-এর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেন সজল অধিকারী। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পরে সিপিআইএমএলের সদস্যেরা প্রার্থীকে নিয়ে মিছিল করে চুঁচুড়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে প্রচার চালান।
আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী মধুসুধন বাগ এবং কংগ্রেস প্রার্থী শম্ভুনাথ মালিক মনোনয়ন জমা দেন অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) আবিদ হোসেনের কাছে। অন্য দিকে, চুঁচুড়ায় অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি ও ভূমি সংস্কার) আয়েশা রানির কাছে মনোনয়ন জমা দেন শ্রীরামপুর কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী আব্দুল মান্নান। মনোনয়ন জমা দিয়ে বেরিয়ে বর্তমান শাসক দলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তোলেন মান্নান। তিনি বলেন, “৩৪ বছর ধরে যে অত্যাচার সহ্য করেছি, সেই অত্যাচার এখনও একই ভাবে চলছে। শুধু পরিবর্তন হয়েছে দলের।” সন্ত্রাসের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy