নির্বাচন কমিশনে বিজেপি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মুকুল রায়। —নিজস্ব চিত্র।
একটি অডিয়ো ক্লিপকে ‘হাতিয়ার’ করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়।
সোমবার একটি অডিয়ো ক্লিপ তিনি কমিশনে জমা দেন। পরে কমিশন থেকে বেরনোর সময় তিনি সাংবাদিকদের ওই ক্লিপ শুনিয়ে বলেন, ‘‘এই কণ্ঠস্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যদি না হয়, তাহলে উনি বলুন, এই গলা ওঁর নয়। তা হলে নির্বাচন কমিশন ওঁকে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের দায়ে কেন শোকজ করবে না সেটা বলুক। যে কোনও একটা তো হবেই। গলা কার, যাচাই করে দেখুক কমিশন।”
একই সঙ্গে রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও) দফতরের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। তাঁর অভিযোগ, “নির্বাচন কমিশন ম্যানেজডহয়ে গিয়েছে। মূক ও বধিরের ভূমিকা নিয়েছে। যে পুলিশকে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ধর্নায় বসে থাকতে দেখা যায়, তাদের দিয়ে কী করে অবাধ এবং নিরপেক্ষ ভাবে ভোট হবে? আমরা ছবি-সহ সব তথ্য কমিশনে জমা দিয়েছি।”
আরও পড়ুন: নবান্নে মমতার সঙ্গে বৈঠকে কমল হাসন, আন্দামানে সমর্থন তৃণমূল প্রার্থীকে
আরও পড়ুন: বেহালার জন্য আলাদা কর্মী সম্মেলনে তৃণমূল, আজও যাচ্ছেন না শোভন
রাজ্য পুলিশ এবং প্রশাসনিক কর্তাদের ভূমিকানিয়ে বলতে গিয়ে তিনি একটি ছবি দেখিয়ে বলেন, “এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অনেক পুলিশ এবং প্রশাসনিক কর্তারা ধর্নায় বসে রয়েছেন। সেখানে বিধাননগরের পুলিশ কমিশনারের কী কাজ ছিল? এই বিধাননগরে এদের দিয়ে ভোট কী করে হবে?”
এ দিনই ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষের আইনজীবী পিনাকি ভট্টাচার্য কমিশনে গিয়ে অভিযোগ করেন, তাঁর মক্কেলের ফোনে আড়িপাতা হচ্ছে। মুকুল রায়ও একই অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন,“আমরা কেউ ফোনে কথা বলতে পারি না। হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলতে হয়।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy