নিজের কেন্দ্র কামারহাটিতে ভোটের জন্য প্যারোলে কয়েক দিনের মুক্তি চেয়েছিলেন তিনি। পাননি। তাঁর দলনেত্রীর কেন্দ্র ভবানীপুরে ভোটের আগে তিনি ভর্তি হয়েছিলেন ওই এলাকার হাসপাতাল এসএসকেএমে। সেখানেও নিশ্ছিদ্র ঘেরাটোপের ব্যবস্থা করেছিল নির্বাচন কমিশন। ওই দুই কেন্দ্রের ভোট চুকে গিয়েছে। সারদা মামলায় ধৃত মদন মিত্রের জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছে মঙ্গলবারেও। আলিপুরের অতিরিক্ত মুখ্য বিচারক সৌগত রায়চৌধুীর কাছে তাঁর জন্য জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়। অসুস্থতার জন্য মদনবাবু আদালতে হাজির হননি। বিচারক তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন।
একই দিনে সারদা গোষ্ঠীর কর্ণধার সুদীপ্ত সেন, সংস্থার অন্যতম ডিরেক্টর দেবযানী মুখোপাধ্যায় এবং আর্থিক কেলেঙ্কারির মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত সাংসদ কুণাল ঘোষকে কলকাতা নগর দায়রা আদালতের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অরবিন্দ মিশ্রের এজলাসে হাজির করানো হয়। তিন জনকেই ১৭ মে পর্যন্ত জেল-হাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক।
তৃণমূলের সাসপেন্ড হওয়া কুণালবাবু সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘নির্বাচনে তৃণমূলই জিতবে। কোথাও কোথাও ভোটের শতকরা হার কমলেও আসন বাড়বে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy