শেষ বৈঠক: ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর। ডেবরা অডিটোরিয়ামে প্রায় ১৫ হাজার বর্গফুটের সভাস্থলে ৫৩০ জনের বসার ব্যবস্থা ছিল। মঞ্চে ছিলেন ৫৫ জন।
এ বার: বৈঠক হবে খড়্গপুর বিদ্যাসাগর শিল্পতালুকের স্টেডিয়ামে। প্রায় ২০ হাজার বর্গফুটের অস্থায়ী ছাউনিতে ১২০ জনের বসার ব্যবস্থা। মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব-সহ ৫-৬ জন আমলা থাকবেন।
• মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টারে খড়্গপুর পৌঁছনোর কথা দুপুর সাড়ে তিনটেয়। বৈঠক শুরু বিকেল ৪টেয়।
• এক ঘণ্টার বৈঠক সেরে মুখ্যমন্ত্রী যাবেন ঝাড়গ্রামে।
শেষ বৈঠকের নিদান
• যাঁরা রেশন তোলেন না তাঁদের জন্য আলাদা কার্ড (কাজ চলছে)।
• বেআইনি বালি খাদান নিয়ে ধমক (বালি বোঝাই গাড়ির যাতায়াতের জন্য রাস্তার খারাপ অবস্থা)।
• খাসজঙ্গলের জমির স্বত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার সমীক্ষায় খড়্গপুরের পুরপ্রধানকে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ (জমির খসড়া পরচা দেওয়ার কাজ চলছে)।
• মেদিনীপুর পুরসভায় নিয়মিত বৈঠকের জন্য মহকুমাশাসককে নির্দেশ (প্রতি সপ্তাহে বৈঠক হয়)।
এ বার করোনা সুরক্ষায়
• বৈঠকে প্রবেশপথে দু’টি স্যানিটাইজার ট্যানেল।
• সভাস্থলে একাধিক ‘স্যানিটাইজার ডিসপেন্সার’। সেখানে পা দিয়ে চাপলেই মিলবে স্যানিটাইজার।
• সভায় ঢোকার আগে আধিকারিকদের দেওয়া হবে মাস্ক, গ্লাভস, ফেস শিল্ড, ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারের কিট।
• মাইকম্যান, ক্যাটারিং সংস্থার কর্মী, দমকল কর্মীদের করোনা পরীক্ষা হবে।
করোনা আবহে বৈঠক আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় সব রকম বন্দোবস্ত করা হয়েছে। রশ্মি কমল, পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক
শেষ বৈঠক: ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর। জেলা প্রশাসনের সিদো-কানহো হলে তিন হাজার বর্গফুট জায়গা জুড়ে ৪০০ আসন। মঞ্চে ছিলেন ২৫ জন।
এ বার: ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামে ১৮ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে অস্থায়ী ছাউনিতে সভাস্থল।
• মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী সহ ৪-৫ জন ও সভাস্থলে দূরত্ব বজায় রেখে ৭০ জন থাকবেন।
• মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী ঢুকবেন ঝাড়গ্রাম। বুধবার দুপুর দু’টোয় সভা। থাকবেন রাজবাড়ি ট্যুরিস্ট কমপ্লেক্সে। বৃহস্পতিবার ফিরবেন কলকাতায়।
শেষ বৈঠকের নিদান
• ঝাড়গ্রাম শহরে তিনটি ওয়ার্ডে খাস হয়ে যাওয়া রায়তি জমির সমস্যা মেটাতে দ্রত পদক্ষেপ (সমস্যা মেটেনি)।
• উড়ালপুলের দু’দিকের সার্ভিস রোড তৈরি (মুখ্যমন্ত্রীর আসার আগে ডিপিআর তৈরি হচ্ছে)।
• ঝাড়গ্রাম ব্লকের মেউদিপুর-আমদই বেহাল রাস্তা সারাতে হবে (এখনও বেহাল। পথশ্রীতে রাস্তাটি অন্তর্ভুক্ত হয়নি)।
• লালগড়ে আদিবাসী শংসাপত্র দেওয়ার ক্ষেত্রে গড়িমসি চলবে না (এখনও হাজার দু’য়েক আবেদন পড়ে আছে)।
• জেলা সুপার স্পেশালিটি থেকে রেফার কমানোর নির্দেশ (এখন রেফার ৭.৬০ শতাংশ)।
• পুর পরিষেবা বাড়াতে হবে (বেহাল রাস্তা ও বেহাল নিকাশি নিয়ে জেরবার পুরবাসী)।
মুখ্যমন্ত্রীর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন ঝাড়গ্রামবাসী। স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রশাসনিক সভার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
মাধবী বিশ্বাস, জেলা পরিষদের সভাধিপতি, ঝাড়গ্রাম
আজ নজরে
কৃষি
সেচ
খাসজমির স্বত্ব
খড়্গপুর স্টেডিয়াম
হাসপাতালের আইসিইউ
পুজো