অচল টিকিট ভেন্ডিং মেশিন দেখছেন রেল আধিকারিকরা। নিজস্ব চিত্র।
হলদিয়া স্টেশন পরিদর্শনে এসে উষ্মা প্রকাশ করলেন যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য কমিটির আধিকারিকরা। মঙ্গলবার দিঘা, সাঁতরাগাছি, খড়গপুর এবং হলদিয়া স্টেশন পরিদর্শন করেন তাঁরা। হলদিয়া স্টেশনটি ঘুরে দেখেন রমানন্দ ত্রিপাঠি ও মনীষা চট্টোপাধ্যায়।
জানা গিয়েছে, এ দিন খারাপ হয়ে পড়ে থাকা অটোমেটিক টিকিট ভেন্ডিং মেশিন দেখে রেলের কর্তাব্যক্তিদের কাছে উষ্মা প্রকাশ করেন তাঁরা। দ্রুত মেশনিটি সারানোর নির্দেশও দেন। স্টেশনে যাত্রীদের বসার জায়গায় পাখা নেই কেন সে প্রশ্নও তুলেছেন তাঁরা। সাংবাদিক বৈঠকে সেই উষ্মা প্রকাশ পেয়েছে অনেকাংশেই। রমানন্দবাবু বলেন, ‘‘অটোমেটিক টিকিট ভেন্ডিং মেশিন খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে। যাত্রীদের জন্য প্রতীক্ষালয় নেই। মাথার ওপর পাখা নেই। পানীয় জলের বোতল মেলে না। পরিচ্ছন্নও নয় স্টেশন। এ সব কাম্য নয়।’’
এ দিন কমিটির কাছে দলের প্রতিনিধি মারফত চিঠি পাঠান হলদিয়ার সিপিএম বিধায়ক তাপসী মণ্ডল। ওই চিঠিতে একটি উড়ালপুল নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে স্টেশন সংলগ্ন রাস্তা সারিয়ে তোলার দাবিও জানানো হয়েছে। একই দাবি জানিয়েছেন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার হেলেন করণ। এমনকি রাস্তা সারানোর দাবিতে স্মারকলিপি জমা দেন সিপিটি বাজার সমিতির সহ সভাপতি সঞ্জীব বেরা। এই প্রসঙ্গে রেলের সিনিয়র ডেপুটি কমার্সিয়াল ম্যানেজার কুলদীপ তিওয়ারি বলেন, ‘‘রাস্তা সারানোর জন্য ইতিমধ্যেই ১.৩ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু হবে।’’
স্কুলে শিবির। ডেঙ্গি নিয়ে এক সচেতনতা শিবির হল আনন্দপুর হাইস্কুলে। মঙ্গলবার আয়োজিক এই শিবিরে ‘সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ’ নিয়েও আলোচনা হয়। ছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক অমলকুমার মণ্ডল-সহ পুলিশ ও স্বাস্থ্য দফতরের কর্তা- কর্মীরা। স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও শিবিরে যোগ দেয়। ডেঙ্গি নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে আলোচনা করা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy